পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এক মেডিক্যাল শিক্ষার্থীর ফেক ফেসবুক আইডি খুলে অশ্লীল ছবি পোস্ট করে ও ভিডিও তৈরি করে তারই পরিচিত জনদের পাঠিয়ে ব্ল্যাকমেইল করছিলেন সাবেক প্রেমিক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হেনস্থার শিকার তরুণী ওই ছেলের পরিবারে জানিয়েও প্রতিকার পাননি। বাধ্য হয়ে পুলিশের ফেসবুক পেজের ইনবক্সে মেসেজ পাঠিয়ে সহায়তা চান তিনি। আর তাতেই ওই শিক্ষার্থীর পাশে দাঁড়ায় পুলিশ এবং বিষয়টি সমাধান করা হয়। প্রচলিত নিয়মের বাইরে গিয়ে পুলিশ অভিযুক্ত ছেলের পরিবারকে ডেকে মুচলেকা নেয় ও বিদেশে অবস্থানরত ছেলেকে অপকর্ম থেকে নিবৃত করে।
পুলিশ সদর দফতরের এআইজি (মিডিয়া) মো. সোহেল রানা জানান, পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স উইং পরিচালিত ‘পুলিশ অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ’র ইনবক্সে মৌলভীবাজার জেলা থেকে মেডিক্যাল পড়ুয়া এক ছাত্রী একটি বার্তা পাঠান। এরপর পুলিশের হস্তক্ষেপে বিষয়টি সমাধান করা হয়।
পুলিশ সদর দফতরের একজন কর্মকর্তা জানান, ওই ছাত্রীর সঙ্গে কোনো এক ছেলের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু, সম্পর্কের কিছু দিনের মধ্যেই সে জানতে পারে যে ছেলেটি ভালো নয়। মাঝেমধ্যে নেশা করে এবং স্বভাব চরিত্রও ভালো নয়। জানার পর ছেলেটির সঙ্গে সম্পর্ক না রাখার সিদ্ধান্ত নেয় তিনি। কিন্তু ছেলেটি তাকে বিরক্ত করতে থাকেন।
একপর্যায়ে পরিবারের উদ্যোগে ছেলেটি বিদেশে চলে যায়। কিন্তু, সেখান থেকে তিনি মেয়েটির নামে ফেক আইডি খোলেন এবং তার ছবি এডিট করে নানা অশ্লীল ছবি ও ভিডিও তৈরি করে তা মেয়েটির নিকটজনদের কাছে পাঠাতে থাকেন। একপর্যায়ে তাকে নানাভাবে ব্ল্যাকমেইল করার জন্য হুমকি দিতে থাকেন। ছেলেটির কথা না শুনলে সেসব ভুয়া ছবি ও ভিডিও মেডিক্যাল কলেজে মেয়েটির সহপাঠী ও শিক্ষকদের কাছেও পাঠানো হবে বলে হুমকি দেয়। অবশেষে পুলিশের হস্তক্ষেপে সব সমাধান হয় বলে ওই কর্মকর্তা মন্তব্য করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।