পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের আন্তর্জাতিক অর্থ সহায়তা পাওয়ার ব্যাপারে আশা ব্যক্ত করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। আজ শুক্রবার মন্ত্রী এমন আশাব্যক্ত করে বলেন, অর্থ কোনো সমস্যা না, বরং রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি রক্ষা করাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
যুক্তরাষ্ট্রের আয়োজনে জলবায়ু শীর্ষক বিশ্ব নেতাদের শীর্ষ সম্মেলন চলমান ‘লিডার্স সামিটি’র প্রথমদিন শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি সবসময়ই খুব আশাবাদী। রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, আর উপস্থিতি এই সম্মেলনে দেখতে পাচ্ছি।
ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার সম্মেলনে তার বক্তব্যে জলবায়ু সংকটে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য উন্নতদেশগুলোর পক্ষ থেকে প্রতিশ্রুত ১০০ বিলিয়ন ডলারের তহবিল নিশ্চিত করার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন।
অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী বলেন, জলবায়ু সমস্যা নিরসনের ক্ষেত্রে এই জলবায়ু সম্মেলন একটি যুগান্তকারী অধ্যায়।
এই সম্মেলনে বিশ্ব নেতাদের প্রতিশ্রুতিতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
বাংলাদেশ ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার তহবিলের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা নিশ্চিত করার পাশাপাশি তহবিলে অর্থ ব্যবস্থাপনায় অভিযোজন ও প্রশমনের মধ্যে ৫০:৫০ ভারসাম্য বজায় রাখার কথাও বলেছে। কারণ প্রশমন ছাড়া অভিযোজন কখনোই সুফল আনতে পারে না।
উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আহ্বানে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইউশিহিদে সুগা, রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভøাদিমির পুতিন, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইন এবং তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান অন্যান্য আমন্ত্রিতদের মধ্যে জলবায়ু সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।