নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে মাত্র ১৪৯ রানে আটকে দিয়েছিল জিম্বাবুয়ের বোলাররা। তবে সেটির ফায়দা তুলতে পারেনি ক্রেইগ অরভিন-শন উইলিয়ামসরা। জয়ের জন্য ১৫০ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভার ৭ উইকেট হারিয়ে জিম্বাবুয়ে থেমেছে মাত্র ১৩৮ রানে। ঘরের মাটিতে পাকিস্তানকে হারানোর সুযোগ পেলেও শেষ পর্যন্ত জিম্বাবুয়ে হেরেছে ১১ রানে।
জয়ের জন্য ১৫০ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি জিম্বাবুয়ের দুই ওপেনার তিনাশে কামুনহুকম্বে ও ওয়েসলে মাধেভেরে। ইনিংসের তৃতীয় ওভারেই সাজঘরে ফেরেন শুরু থেকে আক্রমণাত্বক ব্যাটিং করা মাধেভেরে। মোহাম্মদ হাসনাইনের বলে ক্যাচ দিয়ে ৯ বলে ১৪ রান করে ফেরেন তিনি।
এদিন থিতু হতে পারেননি তাদিওয়ানশে মারুমানিও। বাবর আজমের হাতে ক্যাচ দিয়ে তিনিও ফিরেছেন হাসনাইনের বলে। এরপর অবশ্য কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তুলে কামুনহুকম্বে ও অরভিন। এই দুজনের জুটি থেকে আসে ৫৬ রান। ৩৫ বলে ২৯ রান করে কামুনহুকম্বে ফিরে গেলে ভাঙে তাঁদের এই দুজনের জুটি।
কামুনহুকম্বে ফেরার পর ইনিংস বড় করতে পারেননি অরভিন। দারুণ ব্যাটিং করতে থাকা এই ব্যাটসম্যান ফিরেছেন ২৩ বলে ৩৪ রান করে। শেষ দিকে লুক জঙ্গি ছাড়া আর কোনো ব্যাটসম্যান দাঁড়াতে পারেননি। উইলিয়ামস-রেজিস চাকাভারা ছিলেন আসা যাওয়ার মাঝে। চাকাভা ৩ আর উইলিয়ামস ফিরেছেন ৯ রান করে।
শেষ দিকে ২৩ বলে ৩০ রান করলেও দলকে জেতাতে পারেননি জঙ্গি। ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান ৩০ এবং রায়ান বার্লের ১৪ কেবল হারের ব্যবধান কমিয়েছে। পাকিস্তানের হয়ে ৩টি উইকেটে নিয়েছেন উসমান কাদির, দুটি হাসনাইন আর একটি করে উইকেট নিয়েছেন হারিস রউফ ও মোহাম্মদ হাফিজ।
এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে একমাত্র মোহাম্মদ রিজওয়ান ছাড়া আর কেউ দাঁড়াতেই পারেনি। সর্বোচ্চ ৮২ রান করেছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। এ ছাড়া দানিশ আজিজ ১৫ আর ফখর জামান করেছেন মাত্র ১৩ রান। জিম্বাবুয়ের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন জঙ্গি ও মাধেভেরে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।