পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে কঠোর লকডাউনের মধ্যেও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন তরুণ-তরুণীরা। বিভিন্ন অযুহাতে অভিভাবকের চোখ ফাঁকি দিয়ে তারা পাড়া-মহল্লায় আড্ডা দিচ্ছেন। আবার অনেক প্রেমিক-প্রেমিকাই লকডাউনকে কেন্দ্র অযথা ঘুরেফেরাও করেছেন বলে জানা গেছে। গত দুইদিন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এবং বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের সাথে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, এবার বাংলা নববর্ষের দিনই কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। এই কারণে ওই দিন সকালে তরুণ-তরুণীরা ঘর থেকে বের হতে পারেনি। তবে ওই দিন বিকালে ও গতকাল অভিভাবকের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঠিকই তারা নগরীতে ঘুরাফেরা করেছেন।
রাজধানীর পুরান ঢাকার নাজিরাবাজার, সিক্কাটুলী লেন, আজিমপুর, ধানমন্ডি, মিরপুর, ফার্মগেট, শনিরআখড়া এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, উঠতি বয়সী কিশোররা জড়ে হয়ে আড্ডা দিচ্ছে। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত তারা আড্ডায় মেতে উঠে। তবে যাদের বাসায় অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের একটু নজরদারিতে রাখেন তারা ঘর থেকে বরে হতে পারেননি। তবে ওইসব পরিবারের সন্তানরাও পিতা-মাতাকে ভুল বুঝিয়ে রাস্তায় নেমে আড্ডা দিতেও মরিয়া বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, রাজধানীর কদমতলী থানার দনিয়া বর্ণমালা স্কুলের মোড়ে প্রতিদিন দুইশতাধিক উঠতি বয়সী তরুণ লকডাউন ভেঙে আড্ডা দেয়। তাদের অত্যাচারে স্থানীয় বাসিন্দারা অতিষ্ঠ।
স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন বিকালে এসব উঠতি বয়সী তরুণ এসে আড্ডা বসায় ফাস্টফুডের দোকানগুলোতে। লকডাউনে দোকান না খুললেও তাদের আড্ডা বন্ধ হয়নি। মধ্যরাত পর্যন্ত তারা আড্ডায় মেতে থাকে।
এ ব্যাপারে জানাতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের এডিসি ইফতখোয়রুল ইসলাম বলেন, পাড়া-মহল্লায় পুলিশ দায়িত্ব পালন করছে। তারপরও বিষয়টি গুরুত্বের সাথে দেখা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।