মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
কাশ্মীরে দীর্ঘকাল ধরে চলা সমস্যা মেটাতে আগ্রহী ভারত। হিমালয়ের বিতর্কিত এই অঞ্চল ঘিরে চলা উত্তেজনা প্রশমিত করার জন্য দুবাইয়ে ভারত ও পাকিস্তানের শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তারা আলোচনা করেছেন বলে জানা গেছে। জানুয়ারিতে এই বৈঠক করেন দু’ দেশের প্রধানেরা। সম্প্রতি ওই বৈঠকের সাথে সম্পর্কিত কয়েকটি সূত্র সংস্থা রয়টার্সকে এই তথ্য জানিয়েছে।
২০১৯ এ যে পুলওয়ামা হামলা হয়েছিল তার পর থেকেই প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ফের একবার তলানিতে গিয়ে ঠেকে। এরপর পালটা এয়ারস্ট্রাইক ও একাধিক কার্যকলাপে এই মুহুর্তেও পারমানবিক শক্তিধর এই দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে কোনও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। এমনকি ভারত যখন কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা সরিয়ে নেয় তখন পাকিস্তানের তরফে পারমানবিক হামলার হুমকিও দেয়া হয়। যদিও সেই হামলা হলে ভারতও যে তৈরি তা বলেছিলেন ভারতীয় সেনাপ্রধানেরাও।
এই গরম আবহের মধ্যেও রয়টার্সের রিপোর্ট মোতাবেক যদি দুই দেশের প্রতিনিধিরা সীমান্তে উত্তেজনা কমানোর জন্য বৈঠকে বসে থাকেন, সেক্ষেত্রে এটা সমগ্র এশিয়ার জন্য এক দারুণ বার্তা বলেই মনে করছে সচেতন মহল। ধীরে ধীরে যাতে এই দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্কের উন্নতি হয় সেই নিয়েই দুবাইয়ে এই বৈঠক হয় বলে রয়টার্স সূত্রে দাবি। এ বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা পাকিস্তানের সেনাবাহিনী কোনো মন্তব্য করেনি। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা বিষয়ক শীর্ষ বিশ্লেষক আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, তিনি মনে করেন কয়েক মাস ধরেই তৃতীয় কোনো দেশে গোপনে বৈঠক করে যাচ্ছেন ভারত ও পাকিস্তানের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। আমার মনে হয় তারা এমন বৈঠক করেছেন থাইল্যান্ডে, দুবাইতে অথবা লন্ডনে।
উল্লেখ্য, রয়টার্সের দাবি মতে যদি দুই দেশ জানুয়ারিতে সীমান্ত নিয়ে বৈঠক করেও থাকে, তবুও কাশ্মীর সীমান্তে এখনও কড়া পরিস্থিতির মুখোমুখি পড়তে হচ্ছে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে। অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতও সেনা দিয়ে দমন-পীড়ন জারি রেখেছে। যার জেরে একের পর এক এনকাউন্টারের ঘটনা সামনে আসছে। প্রায়ই গুলি বিনিময় হয় কাশ্মীরে। কাশ্মীরের এই সমস্যা আদৌ মেটে কিনা, বা মিটলেও সেই দিন কবে সে দিকেই তাকিয়ে সবাই। সূত্র: এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।