পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মহামারি করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে সরকার দেশজুড়ে লকডাউন দিলেও ব্যাংক খোলা থাকলেই শেয়ারবাজারের লেনদেন চলবে বলে জানিয়েছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) দায়িত্বশীল কর্মকর্তা।
এর আগে গতকাল সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের জানান, করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় আগামীকাল সোমবার থেকে সারাদেশে এক সপ্তাহের জন্য লকডাউন ঘোষণা করতে যাচ্ছে সরকার।
এই লকডাউন সম্পর্কে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন, লকডাউনের মধ্যে জরুরি সেবা দেয়া প্রতিষ্ঠান ছাড়া সব ধরনের সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা থাকবে শিল্পকারখানা।
এর প্রেক্ষিতে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, কী ধরনের লকডাউন হবে এখনই তা স্পষ্ট নয়। এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করার পরই বিষয়টি স্পষ্ট হবে। তবে আমরা আপাতত আগের সিদ্ধান্তেই আছি। যদি ব্যাংক খোলা থাকে, তাহলে লকডাউনের মধ্যে শেয়ারবাজারেও লেনদেন চলবে।
তিনি বলেন, এখন আমাদের সবকিছুই অটোমেটেড। লেনদেন করার জন্য বিনিয়োগকারীদের ব্রোকারেজ হাউসে যাওয়ার দরকার নেই। সুতরাং বিনিয়োগকারীদের বলবো, কোনো ধরনের গুজবে কান দিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য।
এদিকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, করোনা মহামারিকালসহ যে কোনো সময় ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু থাকলে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে পুঁজিবাজারের সব লেনলেন চালু থাকবে। এ ব্যাপারে বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের গুজবে কান না দেয়ার অনুরোধ জানিয়েছে সংস্থাটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।