পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর ও ঢাকা মহানগর আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী এবং মহানগর সাধারণ সম্পাদক মোফাচ্ছির হোসাইন সরকার প্রশাসনের উদ্দেশে কোরবানির ছুরি নিয়ে চিন্তিত হওয়ার পরিবর্তে ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডারদের হাতে থাকা অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধারে মনোযোগ দেয়ার আহবান জানিয়েছেন।
আজ এক বিবৃতিতে তারা বলেন, গুলি করে মানুষ হত্যাকারী, বিভিন্ন জায়গায় ককটেল ও হাতবোমা নিক্ষেপকারী এবং গত ২৬ মার্চ বায়তুল মোকাররমে মুসুল্লিদের উপর আক্রমণের হোতাদের খুঁজে বের করা ও গ্রেফতার করে বিচারের মুখোমুখি করুন। বিবৃতিতে তারা বলেন, বিভিন্ন মাদাসায় কোরবানির পশু জবাইয়ের জন্য রাখা ছুরি জননিরাপত্তার জন্য কোন হুমকি নয় বরং বিভিন্ন সময়ে ক্ষমতাসীন দলগুলোর ক্যাডারদের হাতে থাকা অস্ত্রের ঝনঝনানিতে জনমনে ত্রাস, আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।
ক্যাম্পাসগুলোতে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠনগুলোর অস্ত্রের মহড়ার খবর প্রায়ই পত্র-পত্রিকায় উঠে আসছে। দলীয় কোন্দল, ভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীদের উপর আক্রমণে এসব অস্ত্রের ব্যবহার ও প্রাণহানির ঘটনাও বিরল নয়। কিন্তু সরকার ও প্রশাসন সেগুলোকে দেখেও না দেখার ভান করে থাকে। সর্বশেষ বায়তুল মোকাররমে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ক্যাডারদেরকে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে নিরীহ মুসল্লিদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়তে দেখে গেছে। মাদরাসাগুলো ছুরি সংরক্ষণ না করলে ধর্মপ্রাণ জনতা কোরবানির সময় চরম দুর্ভোগে পড়বেন। এমতাবস্থায় সহিংসতার কাজে ব্যবহার হতে পারে এই আশঙ্কায় মাদরাসা থেকে কোরবানির ছুরি জব্দ করা মাদরাসাগুলোর প্রতি জনমনে বিরুপ মনোভাব সৃষ্টির অপচেষ্টা কিনা সেই প্রশ্ন উঠা স্বাভাবিক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।