Inqilab Logo

শুক্রবার, ১০ মে ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১, ০১ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

টি-টোয়েন্টি সিরিজও হারল বাংলাদেশ

স্পোর্টস রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৩০ মার্চ, ২০২১, ৪:১৮ পিএম

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ এক ম্যাচ বাকি থাকতেই হারল বাংলাদেশ। মঙ্গলবার নেপিয়ারের ম্যাকলেন পার্কে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বৃষ্টি আইনে বাংলাদেশ হেরেছ ২৮ রানে। প্রথম ম্যাচে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল হেরেছিল ৬৬ রানে। আগামী ১ এপ্রিল সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে।

এদিন জয়ের জন্য ১৬ ওভারে বাংলাদেশকে করতে হতো ১৭০ রান। কিন্তু টাইগাররা ১৬ ওভারে ৭ উইকেটে ১৪২ রান করতে সক্ষম হয়।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

নিউজিল্যান্ড: ১৭.৫ ওভারে ১৭৩/৫ (গাপটিল ২১, অ্যালেন ১৭, কনওয়ে ১৫, ইয়াং ১৪, ফিলিপস ৫৮*, চাপম্যান ৭, মিচেল ৩৪*; নাসুম ৪-০-২৫-০, সাইফ ৩-০-৩৫-১, তাসকিন ৩.৫-০-৪৯-১, শরিফুল ৩-০-১৬-১, মেহেদি ৪-০-৪৫-২)।

বাংলাদেশ: (লক্ষ্য ১৬ ওভারে ১৭০) ১৭ ওভারে ১৪২/৭ (নাঈম ৩৮, লিটন ৬, সৌম্য ৫১, মাহমুদউল্লাহ ২১, আফিফ ২, মিঠুন ১, মেহেদি ১২*, সাইফ ৩, তাসকিন ০*; সাউদি ৪-০-২১-২, বেনেট ৪-০-৩১-২, মিল্ন ৩-০-৩৪-২, সোধি ৩-০-৩৪-০, ফিলিপস ৩-০-২০-১)।

হারের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

মাহমুদউল্লাহকে ফেরানোর পর ওই ওভারে আফিফ হোসেনকেও বোল্ড করে দিলেন অ্যাডাম মিল্ন। লেংথ বল আড়াআড়ি ব্যাটে খেলে লাইন মিস করেন আফিফ, বল ছোবল দেয় স্টাম্পে।

৪ বলে ২ রান করে আউট আফিফ। বাংলাদেশ ১৩.৫ ওভারে ৫ উইকেটে ১২৩।

ঝড়ো ফিফটির পর সৌম্যর বিদায়

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মঙ্গলবার তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ১৬ ওভারে ১৭০ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ১০.১ ওভারে ২ উইকেটে ৯৪ রান। শুরুতে লিটন দাস আউট হলেও নাঈম শেখ ও সৌম্য সরকার দুর্দান্ত ব্যাট করে দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। সৌম্য ২৫ বলে ব্যক্তিগত অর্ধশত পূরণ করেন। কিন্তু তারপর বেশিক্ষণ টিকে থাকতে পারেননি। ২৭ বলে ৫টি চার ও তিনটি ছক্কার সাহায্যে ৫১ রান করে আউট হয়েছেন তিনি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটি তার তৃতীয় অর্ধশত।

সৌম্য-নাঈমের ব্যাটে লড়ছে বাংলাদেশ

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মঙ্গলবার তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ১৬ ওভারে ১৭০ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৮ ওভারে ১ উইকেটে ৮০ রান। শুরুতে লিটন দাস আউট হলেও নাঈম শেখ ও সৌম্য সরকার দুর্দান্ত ব্যাট করে দলকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।

বড় লক্ষ্য সামনে রেখে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ওপেনার লিটন দাসকে হারায় বাংলাদেশ। দলীয় ১৩ রানে হামিশ বেনেটের বলে গ্লেন ফিলিপসের হাতে ক্যাচ হন তিনি। ৫ বলে ৬ রান করেন লিটন।

লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতেই লিটনের বিদায়

লক্ষ্য নতুন করে জেনে খেলা শুরু হওয়ার পরপরই লিটন দাসকে হারাল বাংলাদেশ। ৫ বলে ৬ রান করে কিদায় নিলেন লিটন।

হামিশ বেনেটের লেংথ বেল সজোরে পুল করেছিলেন লিটন। কিন্তু বল রাখতে পারেননি নিচে, পারেননি সীমানা ছাড়া করতে। স্কয়ার লেগ থেকে সামনে এগিয়ে দারুণ ক্যাচ নেন গ্লেন ফিলিপস।

২ ওভারে বাংলাদেশ ১ উইকেটে ১৩।

১৬ ওভারে বাংলাদেশের চাই ১৭০

নেপিয়ারে যখন দ্বিতীয় বারের মত বৃষ্টি আঘাত হানে, বাংলাদেশের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ তখন ১৭.৫ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৭৩।

সেখান থেকে বৃষ্টির আঘাতে আর ব্যাটিংয়েই নামা হলো না ব্ল্যাকক্যাপসদের। বরং বৃষ্টিবাধায় কাটা পড়লো ওভার, ঠিক ঠিক চার ওভার।

রান তাড়ায় বাংলাদেশ পাবে ১৬ ওভার। সেই ১৬ ওভারে জয়ের জন্য বাংলাদেশের চাই ১৭০ রান।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

নিউজিল্যান্ড: ১৭.৫ ওভারে ১৭৩/৫ (গাপটিল ২১, অ্যালেন ১৭, কনওয়ে ১৫, ইয়াং ১৪, ফিলিপস ৫৮*, চাপম্যান ৭, মিচেল ৩৪*; নাসুম ৪-০-২৫-০, সাইফ ৩-০-৩৫-১, তাসকিন ৩.৫-০-৪৯-১, শরিফুল ৩-০-১৬-১, মেহেদি ৪-০-৪৫-২)।

বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড ম্যাচে আবারও বৃষ্টির হানা
৫ উইকেট হারালেও গ্লেন ফিলিপ্স এবং ড্যারেল মিচেলের হাতে দলীয় ১৫০ পার করে নিউজিল্যান্ড। ২৭ বলে ফিলিপ্স তুলে নেন হাফ সেঞ্চুরি। ১৭.৫ ওভারের বেলায় আবারও ম্যাচে হানা দেয় বৃষ্টি। সে সময় কিউইদের সংগ্রহ ১৭.৫ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭৩ রান।

বৃষ্টির পর ফের মেহেদীর আঘাত

ব্যাট-বলের তুমুল লড়াইয়ের মধ্যে বাগড়া দিল বৃষ্টি। মাঝে খেলা বন্ধ ছিল ১৫ মিনিট। ম্যাচ মাঠে গড়াতেই ফের বাংলাদেশকে উল্লাসের উপলক্ষ্য এনে দিলেন মেহেদী হাসান। নিজের বলে ক্যাচ নিয়ে এই অফ স্পিনার ফেরালেন মার্ক চাপম্যানকে।

মেহেদির ঝুলিয়ে দেওয়া বলে একটু বেরিয়ে এসে মিড অফ বা কাভার দিয়ে খেলতে চেয়েছিলেন বাঁহাতি চাপম্যান। কিন্তু বল ছিল অনেক ধীরগতির, টাইমিং তাই হয়নি ঠিকমতো। সহজ ক্যাচ যায় বোলারের কাছেই। ৮ বলে ৭ করে আউট চাপম্যান।

১৬ ওভার শেষে ৫ উইকেট হারানো নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ১৪৩। ফিফটি তুলে গ্লেন ফিলিপস অপরাজিত আছেন ৫৫ রানে, তাকে সঙ্গ দিতে ক্রিজে আসা ড্যারিল মিচেলের ঝুলিতে ৭ রান।

মেহেদির শিকার ইয়াং

মেহেদি হাসানকে ছক্কায় উড়িয়ে ইনিংসকে গতি দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন উইল ইয়াংকে। ওই ওভারেই তাকে ফিরিয়ে সেই চেষ্টা ব্যর্থ করে দিলেন মেহেদি।

ইয়াংকে বেরিয়ে আসতে দেখেই স্টাম্পের বাইরে একটু টেনে লেংথ বল করেন মেহেদি। ইয়াং পারেননি ব্যাটে-বলে করতে। স্টাম্পিংয়ের সুযোগ কাজে লাগাতে বেগ পেতে হয়নি লিটন দাসকে।

১৭ বলে ১৪ করে আউট ইয়াং। ১১.৪ ওভারে নিউ জিল্যান্ড ৪ উইকেটে ৯৪।

সেই কনওয়েকে ফিরিয়ে শরিফুলের প্রথম

মাত্র ৪ মাস আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের স্বাদ পেয়েছেন ডেভন কনওয়ে। সেটিও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে। বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ দিয়েই ওয়ানডে ফরম্যাটের ক্যাপ মাথায় তোলেন তিনি। পঞ্চাশ ওভারের ফরম্যাটে ব্যাট হাতে বাজিমাত করেন কনওয়ে। ৩ ম্যাচে করেন ২২৫ রান।

টি-টোয়ন্টিতেও বিধ্বংসী নিউজিল্যান্ডের এই ব্যাটসম্যান। কুড়ি ওভারের সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৯২ রানে অপরাজিত থাকেন কনওয়ে। কনওয়ে নামক মাথা ব্যথার ওষুধ যেন প্রতিশেধক যেন কোনোভাবেই আবিষ্কার করতে পারছিল না বাংলাদেশ দল।

অবশেষে দেখা দিয়েছে আশার ঝিলিক। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা ডেভন কনওয়েকে ফিরিয়ে শরিফুল ইসলাম পেলেন প্রথম আন্তর্জাতিক উইকেটের স্বাদ।

প্রথম ওভারে বাড়তি বাউন্সে কনওয়েকে বেশ ভুগিয়ে নিজের দ্বিতীয় ওভারে শরিফুল পেলেন উইকেট। এখানেও অবদান খানিকটা বাড়তি বাউন্সের। কনওয়ের উড়িয়ে মারা শট একটু বাড়তি লাফিয়ে লাগে কনওয়ের ব্যাটের ওপরের দিকে। বল উঠে যায় আকাশে, মিড উইকেট বাউন্ডারিতে সহজ ক্যাচটি নেন মোহাম্মদ মিঠুন।

আগের ম্যাচে ৯২ রান করা কনওয়ে এবার শেষ ৯ বলে ১৫ রান করে। ৯.১ ওভারে নিউজিল্যান্ড ৩ উইকেটে ৭৩।

তাসকিনের উড়ন্ত ক্যাচ

যার বলে মুড়ি-মুড়কির মতো ক্যাচ পড়ে, তিনিই যেন দেখালেন ক্যাচ কীভাবে নিতে হয়। অসাধারণ ক্যাচে ফেরালেন বিপজ্জনক মার্টিন গাপটিলকে।

মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিনের বলটি ছিল মারার মতো, লেগ স্টাম্পে ফুল লেংথ। গাপটিল ব্যাট চালিয়ে দেন, বল লাগে ব্যাটের কানায়। শর্ট ফাইন লেগে তাসকিন বাঁ দিকে লাফিয়ে অবিশ্বাস্য ক্ষীপ্রতায় এক হাতে মুঠোবন্দি করেন বল। তিনি নিজেও বিশ্বাস করতে পারছিলেন না ক্যাচ হয়েছে। গাপটিল আউট হয়েও স্রেফ হাসছিলেন ক্যাচটি দেখে।

১৮ বলে ২১ করে আউট তাসকিন। নিউ জিল্যান্ড ৬ ওভারে ২ উইকেটে ৫৫।

ফিরেই তাসকিনের সাফল্য

জীবন পাওয়ার পর তা কাজে লাগাতে পারলেন না অ্যালেন। তাকে ফিরিয়েই কিছুটা স্বস্তি পেলেন তাসকিন আহমেদ।

জীবন পাওয়া শটের মতোই অনেক উঁচুতে তুলেছিলেন অ্যালেন। স্কয়ার লেগে দারুণ ক্যাচ নেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। ১০ বলে ১৭ করে ফিরলেন অ্যালেন।

নিজের প্রথম ওভারে অ্যালেন ও গাপটিলের ব্যাটে দুটি ছক্কা হজম করে শেষ বলে সাফল্য পেলেন তাসকিন।

নিউজিল্যান্ড ৪ ওভারে ১ উইকেটে ৩৬।

আরেকটি ক্যাচ হাতছাড়া

সফরের প্রতিটি ম্যাচের ধারাবাহিকতা ধরে রেখে আবারও ক্যাচ ছাড়ল বাংলাদেশ। দুর্ভাগা বোলার তাসকিন আহমেদ, যার বলেই সবচেয়ে বেশি সুযোগ হয়েছে হাতছাড়া। জীবন পেলেন ফিন অ্যালেন।

সুযোগটি অবশ্য ছিল অনেক কঠিন। তাসকেনের প্রথম বলেই ৯৫ মিটার লম্বা একটি ছক্কা মেরে পরের বলেই ডাউন দা উইকেট এসে উড়িয়ে মারেন অ্যালেন। বল উঠে যায় অনেক অনেক উঁচুতে, রাতের আকাশে মুহূর্তের জন্য হারিয়েও যায় যেন। মিড অন থেকে মাহমুদউল্লাহ বলের নিচে যান ঠিকই, কিন্তু পারেননি হাতে জমাতে।

১৫ রানে রক্ষা পেলেন অ্যালেন।

একটি জয়ের আশায় টস জিতে বোলিং

অন্তত একটি জয়ের আশায় এবার নিউজিল্যান্ড সফরে গেছে বাংলাদেশ দল। আশা পূরণ হয়নি এখনও। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের পর টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও পেরে ওঠেনি দল। নিউজিল্যান্ডে জয় খরা গিয়ে ঠেকেছে টানা ৩০ আন্তর্জাতিক ম্যাচে। এবার আরেকটি ম্যাচে বাংলাদেশ দল মাঠে নামছে বহু কাঙ্ক্ষিত সেই জয়ের আশায়।

প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস হেরে বোলিং পেয়েছিল বাংলাদেশ। এবার সফরের প্রথম টস জিতেও বোলিং নিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক টিম সাউদিও জানান, তার ভাবনাও ছিল একইরকম।

নেলসনের ম্যাকলিন পার্কে মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় বেলা ১২টায় শুরু হওয়া ম্যাচের টসের সময় অধিনায়ক বাংলাদেশ অধিনায়ক বললেন, এই সিদ্ধান্তের মূল কারণ আবহাওয়ার পূর্বাভাস। টসের সময়ও আকাশ ছিল বেশ মেঘলা। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিও ছিল বাতাসে। এজন্যই পরে ব্যাটিংয়ের পথ বেছে নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।

নিউজিল্যান্ডের মাটিতে এই ফরম্যাটে ৮ ম্যাচ খেলে এখনও জয় পায়নি বাংলাদেশ। সেটি কাটানোর লক্ষ্য স্থির করেছেন রিয়াদ, ‘নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশন সবসময়ই চ্যালেঞ্জিং। ভালো খেলতে পারলে ম্যাচের ফল পক্ষে আসবে। আমাদের জয়ের ক্ষুধা রয়েছে। আমরা জয়ের জন্য মুখিয়ে আছি। আশা করি, আমরা সেরা ক্রিকেট খেলতে পারব।’

তিন বছর পর তাসকিন

প্রথম টি-টোয়েন্টি থেকে বাংলাদেশের একাদশে পরিবর্তন আছে একটি। বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমানকে বিশ্রাম দিয়ে নেওয়া হয়েছে তাসকিন আহমেদকে। আগের ম্যাচে ৪ ম্যাচে ৪৮ রান দিয়ে উইকেটশূন্য ছিলেন মুস্তাফিজ।

তিন বছরের বেশি সময় পর টি-টোয়েন্টি খেলবেন তাসকিন। সবশেষটি খেলেছেন ২০১৮ সালের ১০ মার্চ শ্রীলঙ্কায় নিদাহাস ট্রফিতে।

কাঁধ ও আঙুলের চোটের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে না খেলা মুশফিকুর রহিম নেই এই ম্যাচেও। সৌম্য সরকার পেয়েছেন আরেকটি সুযোগ।

বাংলাদেশ একাদশ : লিটন দাস, মোহাম্মদ নাঈম শেখ, সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ মিঠুন, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), আফিফ হোসেন, মেহেদি হাসান, মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন, তাসকিন আহমেদ, নাসুম আহমেদ, শরিফুল ইসলাম।

আড়াই বছর পর মিলনে

বাংলাদেশের মতো নিউজিল্যান্ডের একাদশেও আগের ম্যাচ থেকে পরিবর্তন কেবল একটি এবং সেটি পেস আক্রমণেই। আগের ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিং করা ফাস্ট বোলার লকি ফার্গুসন পেয়েছেন বিশ্রাম, তার জায়গায় খেলছেন আরেক গতি তারকা অ্যাডাম মিলনে।

চোট-আঘাতের সঙ্গে অনেক লড়াইয়ে জিতে এই সিরিজ দিয়ে দলে ফিরেছেন মিলনে। এবার পেলেন ম্যাচ খেলার সুযোগ। সবশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন তিনি ২০১৮ সালের ২ নভেম্বর, পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে।

নিউজিল্যান্ড একাদশ : মার্টিন গাপটিল, ফিন অ্যালেন, ডেভন কনওয়ে, উইল ইয়াং, গ্লেন ফিলিপস, মার্ক চাপম্যান, ড্যারিল মিচেল, টিম সাউদি (অধিনায়ক), ইশ সোধি, হামিশ বেনেট, অ্যাডাম মিলনে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ