নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
প্রথম বল থেকেই দারুণ খেলছিলেন মোহাম্মদ নাঈম শেখ। কিন্তু রোমাঞ্চের পিছু নিয়েই শেষ পর্যন্ত ডেকে আনলেন বিপদ। বাংলাদেশের বাঁহাতি ওপেনারকে ফিরিয়ে চোট কাটিয়ে ফেরার ম্যাচে প্রথম উইকেট নিলেন লকি ফার্গুসন।
পঞ্চম ওভারে আক্রমণে আসা ফার্গুসনের প্রথম বল মিড অনের ওপর দিয়ে উড়িয়ে দারুণ শটে চার মারেন নাঈম। পরের বলে বোলার বল ছাড়ার বেশ আগেই তিনি শাফল করে চলে যান অফ স্টাম্পের বেশ বাইরে। তা দেখে ফার্গুসন ১৪৭ কিলোমিটার গতির ফুল লেংথ গোলা ছাড়েন স্টাম্প সোজা। নাঈম ফ্লিক করতে চেয়ে পারেননি ব্যাটে-বলে করতে। এলবিডব্লিউয়ের সিদ্ধান্ত দিতে সময় নেননি আম্পায়ার।
৫ চারে ১৮ বলে ২৮ রান করে আউট হলেন নাঈম। ২১১ রান তাড়ায় ৪.২ ওভারে বাংলাদেশ ২ উইকেটে ৩৯।
শুরুতে শেষ লিটন
এক প্রান্তে মোহাম্মদ নাঈম শেখ শুরুটা ভালো করলেও আরেক প্রান্তে তাল মেলাতে পারলেন না লিটন দাস। আউট হয়ে গেলেন তিনি কেবল ৪ রান করেই।
টিম সাউদির বলে নাঈমের বাউন্ডারিতে শুরু হয় বাংলাদেশের ইনিংস। তৃতীয় বলে ফুল টস পেয়ে আরেকটি চার মারেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। পরের ওভারের প্রথম বলে পুল করে বাউন্ডারি মারেন হামিশ বেনেটের বলে।
লিটন প্রথম রানের দেখা পান তৃতীয় ওভারে সাউদিকে চার মেরে। পরের বলেই আউট। লেংথ বল পুল করতে গিয়েও শেষ মুহূর্তে থমকে যান লিটন। বুঝতে পারেন হয়তো, বলটি স্লোয়ার। তবে ব্যাট সংযত করতে পারেননি। হয়ে যায় ফ্লিকের মতো, বল উঠে যায় আকাশে। মিড অনে ক্যাচ নেন ইশ সোধি।
৫ বলে ৪ রান করে আউট লিটন। বাংলাদেশ ২.৩ ওভারে ১ উইকেটে ২০।
কনওয়ে-ইয়াংয়ের ব্যাটে নিউজিল্যান্ডের ২১০
শুরুতে নাসুম আহমেদের বাঁহাতি স্পিন দিয়ে নিউ জিল্যান্ডকে চমকে দিতে পারলেও পরে আর ভালো করতে পারল না বাংলাদেশ। কনওয়ে-ইয়াংদের সৌজন্যে নিউ জিল্যান্ড শেষ পর্যন্ত গড়ল বড় স্কোর।
২০ ওভার শেষে কিউইদের রান ৩ উইকেটে ২১০।
নিউ জিল্যান্ডে এর আগে চারটি টি-টোয়েন্টি খেলে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান ১৬৭। দেড়শ ছাড়াতেই পেরেছে তারা স্রেফ ওই একবার।
৫২ বলে ৯২ রান করে অপরাজিত কনওয়ে। ১২ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে এই নিয়ে দুইবার নব্বই পেরোলেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। গত মাসেই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অপরাজিত ছিলেন ৯৯ রানে।
ইয়াং ফেরেন ৩০ বলে ৫৩ রান করে। ফিলিপস অপরাজিত থেকে যান ১০ বলে ২৪ রান করে।
ফিলিপস ১৪ রানে একটি সুযোগ দিয়েছিলেন ১৯তম ওভারে। লং অফে সামনের দিকে ঝাঁপিয়ে তার ক্যাচ নিতে পারেননি সৌম্য সরকার।
১০ ওভার শেষে নিউ জিল্যান্ডের রান ছিল ৮৮। পরের ১০ ওভা
নাসুমের দ্বিতীয় শিকার গাপটিল
চমক জাগানিয়া শুরুটা করেছিলেন প্রখম ওভারেই উইকেট দিয়ে। সেই টালিটাকে আরেকটু বাড়িয়ে নিলেন বাঁ-হাতি এই লেগ স্পিনার। নাসুম-গাপটিলের লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত জয় হলো নাসুমের। অভিষিক্ত বাঁহাতি স্পিনার দ্বিতীয় স্পেলে ফিরে দেখা পেলেন আরও একটি উইকেটের।
ম্যাচের প্রথম ওভারে গাপটিলকে আটকে রাখেন নাসুম। তার পরের ওভারে গাপটিল মারেন ছক্কা-চার। পাওয়ার প্লে শেষে আবার বোলিংয়ে এসে গাপটিলকে বিদায় করে দিলেন নাসুম।
গাপটিলকে ক্রিজ ছেড়ে বেরোতে দেখেই তার নাগালের একটু বাইরে বল করেন নাসুম। অনেকটা ঝুলিয়েও দেন, মন্থর গতিতে। তাতেই গাপটিলের টাইমিংয়ে গড়বড়। গায়ের জোরে মারতে গিয়ে গাপটিল ধরা পড়েন লং অফ সীমানায় সৌম্য সরকারের হাতে। নিজের শততম টি-টোয়েন্টিতে গাপটিলের রান ২৭ বলে ৩৫।
তবে উইকেট বাড়তে পারতো আরো। ষষ্ঠ ওভারে মোহাম্মদ নাঈম শেখ সরাসরি থ্রোয়ে স্টাম্পে লাগান। তবে অল্পের জন্য রান আউট হননি কনওয়ে। ওই ওভারেই সাইফউদ্দিনকে হুক করে ছক্কায় ওড়ান গাপটিল।
রানের গতি কমাতে পরে অভিজ্ঞ মুস্তাফিজুর রহমানের হাতে বল তুলে দেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। প্রথম ৬ ওভারের মধ্যে ব্যবহার করা হয় ৪ বোলার।
১০ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের রান ২ উইকেটে ৮৮। ডেভন কনওয়ে খেলছেন ৩৭ রানে, তাকে সঙ্গ দিতে ক্রিজে আসা উইল ইয়ংয়ের ঝুলিতে ১২ রান।
নাসুমের স্বপ্নের শুরু
নিউজিল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটে ঝড় তোলা ফিন অ্যালেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের শুরুতেই পেলেন উল্টো স্বাদ। অভিষেক ম্যাচে প্রথম বলেই আউট তিনি। তাকে বোল্ড করেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শুরুটা দুর্দান্ত হলো বাঁ হাতি স্পিনার নাসুম আহমেদের।
নাসুমকে দিয়েই বোলিং শুরু করে বাংলাদেশ। প্রথম চার বলে মার্টিন গাপটিল কোনো রান নিতে পারেননি। পঞ্চম বলে নেন দ্রুত একটি রান। ওভারের শেষ বলে আউট অ্যালেন।
প্রথম থেকেই স্টাম্প সোজা বল করছিলেন নাসুম। এই বলটিও ছিল একই। বল পিচ করে স্কিড করে ডানহাতি অ্যালেনের জন্য আরেকটু ভেতরে ঢোকে অ্যাঙ্গেলে। ব্যাট-প্যাডের ফাঁক গলে বোল্ড।
শুরুটা ভালো হলো না শরিফুলের
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম ওভারটি নাসুমের মতো দারুণ কিছু হলো না শরিফুল ইসলামের। ১৯ বছর বয়সী এই পেসারকে প্রথম বলেই চার মেরে স্বাগত জানান গাপটিল।
পরে ডেভন কনওয়েকে একবার বাড়তি বাউন্সে পরাস্ত করতে পারলেও দুটি চারও মারেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। শরিফুলের প্রথম ওভার থেকে আসে ১৩ রান।
এর পর কিছুটা সাবধানী ব্যাটিং করছে কিউই শিবির। ৫ ওভার শেষে ঐ এক উইকেট হারানো নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ৩৯। মার্টিন গাপটিল খেলছেন ২৬ রান নিয়ে। ১০ রান নিয়ে তাকে সঙ্গ দিচ্ছেন যেভন কনওয়ে।
ত্রয়ী ছাড়া প্রথমবার বাংলাদেশ
বাংলাদেশ দলের মিডিয়া ম্যানেজার রাবিদ ইমাম জানান, প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে মুশফিকুর রহিমকে। বাংলাদেশ দলে আগে থেকেই নেই সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবাল।
বাংলাদেশের এটি ৯৭তম টি-টোয়েন্টি। ২০০৬ সালের ৪ আগস্ট টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে পা রাখার পর এই প্রথম এই তিন জনকে ছাড়া কোনো টি-টোয়েন্টি খেলছে দল।
টসে আরেকটি হার, বোলিংয়ে বাংলাদেশ
তিন ওয়ানডে সিরিজের একটিতেও টস ভাগ্য আসেনি বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবালের পক্ষে। নতুন ফরম্যাট নতুন অধিনায়কের হাতে শুরু টি-টোয়েন্টির সিরিজেও শুরুতেও হয়নি তার পরিবর্তন। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথমটিতে টস হেরেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
অনুমিতভাবেই জিতে ব্যাটিং বেছে নিয়েছেন নিয়মিত অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনের পরিবর্তে এএ সিরিজে কিউই দলপতির দায়িত্বে ফেরা টিম সাউদি। মাহমুদউল্লাহ জানালেন, টস জিতলে তিনি বোলিংই নিতেন।
সফরের আরেকটি নতুন ভেন্যু হ্যামিল্টনের সেডন পার্কে ম্যাচটি শুরু হয়েছে বাংলাদেশ সময় সকাল ৭টায়।
উইকেট
সেডন পার্কের উইকেটে ঘাসের ছোঁয়া তেমন একটা নেই। বরাবরই বড় রানের উইকেট বলে পরিচিত এটি। বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ বললেন, উইকেট তার কাছে খানিকটা শুষ্ক বলে মনে হচ্ছে।
শরিফুল-নাসুমের অভিষেক, নেই মুশফিক
এই ম্যাচে বাংলাদেশের হয়ে অভিষেক হয়েছে নতুন দুই মুখের। প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের জার্সি গায়ে জড়িয়েছেন অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ী বা-হাতি পেসার শরিফুল ইসলাম।
আরেক অভিষিক্ত ২৬ বছর বয়সে নতুন শুরুর অপেক্ষায় বাঁ-হাতি লেগ স্পিনার নাসুম আহমেদ। দুজনেরই বেশ কিছু দিন ধরে দলের সঙ্গে থাকার পর প্রথম ম্যাচ খেলার সুযোগ হচ্ছে। ওয়ানডে সিরিজে অভিষেক না হলেও টি-টোয়েন্টি এসে শরিফুল পেয়েছেন সুযোগ।
পেস আক্রমণে তার সঙ্গে আছেন মোস্তাফিজুর রহমান ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন। টি-টোয়েন্টিতে খেলানোও হচ্ছে না মেহেদী হাসান মিরাজকে। এই জায়গা নিয়েছেন নাসুম আহমেদ। তার সঙ্গে স্পিন বিভাগ সামলাতে আছেন শেখ মেহেদী হাসান।
বাংলাদেশ দলের জন্য অবশ্য দুই অভিষিক্তের চেয়েও বড় ঘটনা, একাদশে নেই মুশফিকুর রহিম। ক্রিকইনফো জানাচ্ছে, কাঁধের চোটে ম্যাচ থেকে ছিটকে গেছেন অভিজ্ঞ এই উইকেটরক্ষক বাটসম্যান।
বাংলাদেশ একাদশ : লিটন কুমার দাস, সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ নাঈম শেখ, মাহমুদউল্লাহ (অধিনায়ক), মোহাম্মদ মিঠুন, আফিফ হোসেন, মেহেদি হাসান, মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন, মুস্তাফিজুর রহমান, নাসুম আহমেদ, শরিফুল ইসলাম।
নিউজিল্যান্ডেও দুই অভিষেক
নিউজিল্যান্ড একাদশেও অভিষিক্ত ক্রিকেটার আছেন দুজন। প্রথমবার আন্তর্জাতিক ম্যাচের স্বাদ পাচ্ছেন ফিন অ্যালেন। টেস্ট ও ওয়ানডের পর টি-টোয়েন্টিতেও অভিষেক হচ্ছে আরেক ব্যাটসম্যান উইল ইয়াংয়ের।
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের সাম্প্রতিকতম সেনসেশন অ্যালেন। সম্প্রতি ঘরোয়া সুপার স্ম্যাশ টি-টোয়েন্টিতে ১১ ম্যাচে ১৯৩.৩৩ স্ট্রাইক রেট ও ৫৬.৮৮ গড়ে ৫১২ রান করেন এই ২১ বছর বয়সী বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান।
চোট কাটিয়ে স্কোয়াডে ফেরা ফাস্ট বোলার ফার্গুসন একাদশেও ঢুকে গেছেন। জায়গা পাননি আরেক গতি তারকা অ্যাডাম মিল্ন।
নিউজিল্যান্ড একাদশ : মার্টিন গাপটিল, ফিন অ্যালেন, ডেভন কনওয়ে, উইল ইয়াং, গ্লেন ফিলিপস, মার্ক চাপম্যান, ড্যারিল মিচেল, টিম সাউদি (অধিনায়ক), ইশ সোধি, হামিশ বেনেট, লকি ফার্গুসন।
বিশ্রাম-বিদায়ের লম্বা লিস্ট
বিশ্রাম পেয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজের নিউজিল্যান্ড দলে নেই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন, টিম সাইফার্ট, মিচেল স্যান্টনার, জিমি নিশাম, কাইল জেমিসন ও ট্রেন্ট বোল্ট। চোটের কারণে আগে থেকেই নেই কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম। তার পরও তারা দারুণ শক্তিশালি ও অলরাউন্ড দল।
বাংলাদেশ পাচ্ছে না অভিজ্ঞ ওপেনার তামিম ইকবাল ও পেসার হাসান মাহমুদকেও। পিঠের চোটে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে ছিটকে গেছেন তরুণ এই পেসার। তামিমের জায়গায় এই ম্যাচে খেলছেন নাঈম শেখ, হাসানের বদলে নামানো হয়েছে আফিফ হোসেনকে।
আশা-নিরাশার দোলাচল
ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে অনেক আশার বাণী শুনিয়েছিলেন অধিনায়ক তামিম ইকবাল। কিন্তু প্রাপ্তির খাতায় জুটেছে শূন্য! আরও একবার নিউজিল্যান্ডের মাটিতে হোয়াইটওয়াশড হয়েছে বাংলাদেশ।
টি-টোয়েন্টি সিরিজে টাইগারদের নেতৃত্বে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তার কণ্ঠেও বেজে উঠেছে একই সুর। সেই আশার মূল ভিত্তি, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ধরন। সিরিজ শুরুর আগের দিন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ বলেন,
‘টি-টোয়েন্টি এমন একটি সংস্করণ, যেখানে ছোট-বড় দল বলে কিছু নেই। র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর দল হোক বা নয়-দশ নম্বর, নিজেদের দিনে যদি পারফর্ম করে, দু-একজন ক্রিকেটার যদি অসাধারণ খেলে, ব্যটিং-বোলিং-ফিল্ডিংয়ে আমরা যদি প্রয়োগ করতে পারি, বাস্তবায়ন যদি ভালোভাবে হয়, আমরা যে কোনো দলকে হারাতে পারি, এটা আমাদের বিশ্বাস।’
তবে অতীত পরিসংখ্যান ও সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স বিবেচনায় প্রত্যাশা কতটুকু পূরণ হবে তা নিয়ে থাকছে তীব্র সংশয়।
এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টিতে নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হয়েছে সাতবার। দেশ, বিদেশ, নিরপেক্ষ ভেন্যু- যেখানেই খেলা হোক না কেন, প্রতিবারই তাদের কপালে জুটেছে হারের তিক্ত স্বাদ।
তাছাড়া, নিউজিল্যান্ডের মাটিতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে এখনও কোনো জয় নেই বাংলাদেশের। সব সংস্করণ মিলিয়ে ব্ল্যাকক্যাপসরা এগিয়ে ২৯-০ ব্যবধানে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।