বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
গঙ্গাচড়া উপজেলা সংবাদদাতা : রংপুর জেলার গঙ্গাচড়া উপজেলা জিরো পয়েন্ট পায়ে হাঁটা মানুষগুলো প্রতিনিয়তই মুখোমুকি হচ্ছে বিড়ম্বনায়। বিশেষ করে ভূটকা মোড় হতে মহিলা কলেজ মোড়, গঙ্গাচড়া জিরো পয়েন্ট থেকে গঙ্গাচড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পর্যন্ত ফুটপাতে চলতে গিয়ে হরহামেশাই অটোরিকশা, সিএনজি, রিকশা, ভ্যান ও মোটরসাইকেল বিড়ম্বনায় পড়েন পথচারীরা। পথচারীরা কর্মস্থলে যথাসময়ে পৌঁছার জন্য জ্যাম কিংবা আটকে পড়া গাড়ি ছেড়ে ফুটপাত দিয়ে হাঁটা শুরু করেন। ঠিক তখন পেছনে বেজে উঠল অটোরিকশা, সিএনজি, মোটরসাইকেল ও বাস-ট্রাকের কান ফাঁটানো হর্ণ। গঙ্গাচড়া বাজারের ফুটপাতগুলো দখল করে নিয়েছে দোকান মালিক। বিষয়টি যেন স্বাভাবিক হয়ে গেছে চালকের কাছে, অবৈধ পন্থায় চালকরা অন্যায় করছেন বীরদর্পে। অনেক সময় মোটরযানের হর্ণে তড়িঘড়ি করে পাশ কাটতে গিয়ে কখনো বা ছিটকে পড়তে হয় পথচারীকে। গঙ্গাচড়ায় নির্দিষ্ট কোন স্ট্যান্ড নেই। বাস, অটোরিকশা, রিকশা, ভ্যান রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে। বেসরকারি ভাবে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কমিউনিটি পুলিশ ট্রাফিকরা কাজ করে দায়সাড়া ভাবে। সন্ধ্যার আগেই শুরু হয় যানজট। রাত আটার পর বিভিন্ন কোচিং সেন্টার ছুটি হয়। শুরু হয় যানজট। শিক্ষার্থীও অভিভাবকরা পড়েন বিড়ম্বনায়। অপরদিকে গঙ্গাচড়া বাজারের দুপাশ্বের রাস্তায় গড়ে উঠেছে দোকানপাট। ছোট হয়ে গেছে রাস্তা। ফুটপাত বলতে কিছুই নেই। যারা ফুটপাতে ব্যবসা করছেন তাদের কাছ থেকে টোল আদায় করছেন দোকান মালিকরা। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ফুটপাতে গড়ে ওঠা অবৈধ দোকানও স্থাপনা গুড়িয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল শেষ হলে আবারও শুরু হয় ফুটপাত দখলের পাল্লা। এ ব্যাপারে অবৈধ দোকানও স্থাপনা দখলমুক্ত প্রয়োজন বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।