পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় মনির হোসেন ওরফে গোল্ডেন মনিরের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আমলে নিয়েছেন আদালত। আগামী ১৩ মার্চ অভিযোগ গঠনের শুনানির তারিখ ধার্য করেছেন আদালত। গতকাল ঢাকার মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েস এই আদেশ দেন। আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) তাপস কুমার পাল বলেন, অস্ত্র মামলায় মনিরের বিরুদ্ধে দেওয়া অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য করেছেন আদালত। এর আগে আসামি মনিরকে গতকাল কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। গত ২৬ জানুয়ারি এই মামলায় মনিরের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। অভিযোগপত্রে বলা হয়, আসামি মনির একজন চোরাকারবারি।
তার বাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে অবৈধ অস্ত্র, গুলি, মাদকদ্রব্য, বিদেশি মুদ্রা, স্বর্ণালংকারসহ বিভিন্ন জিনিস উদ্ধার করা হয়। এগুলো নিজ হেফাজতে রাখার কথা আসামি স্বীকার করেছেন। গত বছরের ২১ নভেম্বর রাজধানীর মেরুল বাড্ডা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মনিরকে গ্রেফতার করে র্যাব। পরদিন ২২ নভেম্বর অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও বৈদেশিক মুদ্রা রাখার পৃথক তিন মামলায় মনিরকে ১৮ দিন রিমান্ডে নেয়ার অনুমতি দেন আদালত। র্যাবের ভাষ্য, মনির অবৈধ উপায়ে এক হাজার কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিক হয়েছেন। গত শতকের নব্বইয়ের দশকে রাজধানীর গাউছিয়া মার্কেটের কাপড়ের দোকানের বিক্রয়কর্মী ছিলেন মনির। এরপর মৌচাক মার্কেটের ক্রোকারিজের দোকানে চাকরি নেন। পরে তিনি বিমানবন্দরকেন্দ্রিক লাগেজ পার্টি ও সোনার চোরাচালানে জড়িয়ে পড়েন। পরিচিতি পান ‘গোল্ডেন মনির’ নামে।
র্যাবের ভাষ্যমতে, বিক্রয়কর্মী থেকে লাগেজ পার্টিতে যোগ দেয়ার পর মনির শুরুতে কর ফাঁকি দিয়ে কাপড়, কসমেটিক, ইলেকট্রনিক পণ্য, কম্পিউটার সামগ্রীসহ বিভিন্ন মালামাল আনা-নেয়া করতেন। একপর্যায়ে আকাশপথে সোনা চোরাচালানে জড়িয়ে পড়েন তিনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।