পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) শাসন করছে প্রেষণে নিয়োগ পাওয়া প্রশাসন ক্যাডারগণ। সাধারণ মানুষ এই শ্রেণির কর্মকর্তাদের ‘আমলা’ নামেই বেশি চেনে। নীতি নির্ধারণী চেয়ারে বসে এই আমলারাই কলমের খোঁচায় নির্ধারণ করছেন কমিশন-কর্মকর্তাদের ভাগ্যরেখা। তারাই দুর্নীতিবাজ হিসেবে কাউকে ধরছেন। কাউকে ছাড়ছেন। হুকুম তামিল করছেন শুধু কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তারা। বিদায়ী কমিশনের দায়িত্বকালে দুদকে কর্তৃত্ব দেখা গেছে আমলাদের। তথাকথিত পেশাদারিত্বের ঝান্ডাবাহী দুদককে নির্ভর হতে হয়েছে প্রেষণে আসা অপেশাদার এ কর্মকর্তাদের ওপর। প্রতিষ্ঠানটিকে ব্যস্ত রাখা হয়েছে আমলাদের স্বার্থরক্ষা এবং ব্যক্তি আকাক্সক্ষা পূরণে। পরিণত করা হয়েছে স্বেচ্ছাচারিতার অবারিত ক্ষেত্র হিসেবে। ফলে এক সময় আশা জাগানিয়া ‘স্বশাসিত স্বাধীন’ দুর্নীতিদমন কমিশন পাঁচ বছরে মানুষকে হতাশ করেছে দারুণভাবে। মানুষ এখন তাই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান লুণ্ঠন, অর্থপাচার এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে দুর্নীতির পরাগায়ণ ঘটানোর জন্য প্রধানত দায়ী করে দুদককেই।
প্রতিষ্ঠানটির অভিজ্ঞ কর্মকর্তারা জানান, দুদক কার্যত পরিচালিত হচ্ছে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের দ্বারা। তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিশনের সবাই পাঁচ বছরের চুক্তিতে নিযুক্ত। এর মধ্যে দুই সদস্য প্রশাসন ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব। তাদের পছন্দের কর্মকর্তারাই দুদকে প্রেষণে নিয়োগ পান। বিচার বিভাগ, পুলিশ, ব্যাংক এবং প্রশাসন থেকে কর্মকর্তাদের প্রেষণে আনা হয়। এর মধ্যে দুদকের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বগুলো দেয়া হয় প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের।
দুর্নীতির অভিযোগের প্রাথমিক বাছাইয়ের ‘বাছাই কমিটি’, বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত-১, বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত-২, প্রশাসন, অর্থ ইত্যাদি ডেস্কে দেয়া হয় প্রশাসন ক্যাডারদের। অপেক্ষাকৃত কমগুরুত্বপূর্ণ পদেও প্রেষণে আসা কর্মকর্তাদের বসানো হয়। কিন্তু তারা হন পুলিশ কিংবা বিচার বিভাগের কর্মকর্তা। কিংবা যেনতেন পোস্টিং নিয়ে শুধু রাজধানীতে অবস্থানে আগ্রহী প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা। ফলে দুদক পরিণত হয় আমলা পুনর্বাসন কেন্দ্রে। দুর্নীতিবিরোধী যে ধারণাগত বৈশিষ্ট্য নিয়ে দুদকের জন্ম হয়েছিল, সেটিই তিরোহিত হয়। শাসন-বৈষম্য আর নিষ্পেশনের শিকার হন কমিশন কর্মকর্তারা। ন্যায়সঙ্গত প্রাপ্যতা সত্তে¡ও কমিশন কর্মকর্তাদের পদোন্নতি ঝুলিয়ে রাখা হয়। অর্গানোগ্রামের ৬০ শতাংশ পদে শূন্যতা সৃষ্টি করে সেসব পূরণে নিয়োগ দেয়া হয় প্রেষণে। ফলে অন্য দফতরের দুর্নীতি দমন তো দূরের কথা- দুদকের নিজস্ব নিয়োগ-পদোন্নতি, পদায়ন আর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়ায় বাসা বাঁধে দুর্নীতি, অনিয়ম। প্রেষণে আসা নীতি নির্ধারকদের স্বেচ্ছাচারিতার বলি হন কমিশনের নিজস্ব কর্মকর্তারা। এর মধ্যে একটি শ্রেণি এমনটিকে ‘নিয়তি’ হিসেবে মেনে নিচ্ছেন। আরেক শ্রেণি বঞ্চনার হতাশা নিয়ে কর্মজীবনের পাঠ চুকিয়ে বাড়ি ফিরছেন। যাদের চাকরি আরও বেশ ক’বছর আছে তাদের বুকে না পাওয়ার আগুন ধিকি ধিকি জ্বলছে।
কর্মকর্তারা জানান, কার পদোন্নতি হবে, কে শাস্তি পাবেন- এটি নির্ভর করে প্রেষণে আসা প্রশাসন কর্মকর্তাদের মর্জির ওপর। কারণ তাদের হাতে কমিশন কর্মকর্তাদের এসিআর। তাদের তুষ্ট করতে পেরে কমিশনের বহু দক্ষ কর্মকর্তাকে বিদায় নিতে হয়েছে ন্যায়ানুগ পদোন্নতি ছাড়াই। তাদের মতে, বিগত পাঁচ বছরে দুর্নীতিদমন কমিশনে অবকাঠামোগত চাকচিক্য নিশ্চিত হয়েছে। কিন্তু অনুসন্ধান-তদন্তে দক্ষ ও অভিজ্ঞ কর্মকর্তাদের পদোন্নতি প্রদানে কমিশন ছিল কুণ্ঠিত। পদোন্নতিতে অদ্ভুত এক ‘পরীক্ষা উত্তীর্ণ’র শর্তজুড়ে দিয়ে বিভিন্ন পর্যায়ে ঠেকানো হয় পদোন্নতি। অন্যদিকে পদগুলোকে শূন্য করে তা পূরণ করা হয় প্রেষণে লোক এনে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুদকে রয়েছে ২ হাজার ১৪৬ জনের জনবল কাঠামো (অর্গানোগ্রাম)। এর মধ্যে ৪৮টি পদ সুপার নিউমারি। জনবলের অর্ধেকের মতো মঞ্জুরিকৃত পদ রয়েছে (১১৯৮টি) প্রধান কার্যালয়ে। এর মধ্যে ৪২৮টিতে পদায়ন করা হয়েছে। শূন্য রাখা হয়েছে ৭৭০টি পদ। ৫০ শতাংশ পদোন্নতির মাধ্যমে নিয়োগ দানের বিধান রয়েছে। অথচ পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তা-কর্মচারীকেই পদোন্নতি দেয়নি কমিশন। পদোন্নতি ঠেকাতে অদ্ভুত ধরনের ‘পরীক্ষাপদ্ধতি’র প্রবর্তন করা হয়। যা দেশের কোনো সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত কোনো প্রতিষ্ঠানেই নেই। এমনকি প্রশাসন ক্যাডারদেরও পদোন্নতির এজন্য এ ধরনের পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয় না। ২০১২ সালের সংশোধিত চাকরিবিধি অনুযায়ী ডেপুটেশনে পদ পূরণের বিষয়টি বিধিতে ৩ নম্বর ক্রাইটেরিয়া। অথচ সেটিরই সর্বাধিক চর্চা করেছে বিদায়ী কমিশন। এভাবে ২১শ’ ৪৬টি পদের মধ্যে ৮৬৫টিতে পদায়ন করা হয়েছে। শূন্য রেখে দেয়া হয়েছে ১২শ’ ৮১টি পদ। সুপার নিউমারি ৪৫টি পদও রেখে দেয়া হয়েছে শূন্য।
সূত্রমতে, শুধু প্রেষণে নিয়োগ দানই নয়-বিদায়ী কমিশন দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই শাস্তিমূলকভাবে প্রেষণে পাঠিয়ে দেয় বেশ কিছু কর্মকর্তাকে। প্রেষণে প্রেরণ কিংবা প্রেষণে নিয়োগদানের বিষয়টি করা হয় স্বেচ্ছাচারিতার বশবর্তী হয়ে। এ বিষয়ে বিদ্যমান বিধি-বারণ এবং চর্চাকে কোনো তোয়াক্কাই করা হয়নি। বিধি মতে, প্রেষণে নিযুক্ত কর্মকর্তারা ৩ বছরের বেশি নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানে থাকতে পারেন না। ৫ বছরের বেশি সময় প্রেষণে নিযুক্ত থাকলে তাকে দ্রুত নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে ফিরিয়ে আনার নির্দেশনা রয়েছে। অথচ প্রেষণে নিযুক্ত হয়ে এক দশকের বেশি একই পদে রয়েছেন- এমন দৃষ্টান্ত শুধু দুদকেই মেলে। আবার প্রেষণে নিযুক্ত সেই কর্মকর্তাদের নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ হিসেবে দুদক পদোন্নতিও দিয়েছে। দুদকের মতো স্বশাসিত (Statutory) প্রতিষ্ঠানটিতে কোন আইন ও বিধানমতে এসব পদোন্নতি দেয়া হয়েছে- কোন বিধান অনুযায়ী প্রেষণে দুদক কর্মকর্তাদের অন্যত্র পাঠানো হয়েছে- এ প্রশ্নের উত্তর বিদায়ী কমিশনকে দিতে হয়নি। অথচ এ বিষয়ে রয়েছে স্পষ্ট নির্দেশনা।
যেমন- ১৯৭৪ সালের ২০ মে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সংস্থাপন শাখার সিদ্ধান্তক্রমে তৎকালিন যুগ্ম-সচিব এবিএম মোতাহার হুসাইন একটি আদেশ (RII/D-23/74-43) দেন। তাতে বলা হয়েছে যে, ‘It has been decided that henceforth public servants shall be deputed to any statutory/autonomous/semi-autonomous organisations for a period not excluding 3 years. In the order of deputation it should invariably be mentioned that the posting will hold period‘until further orders and not exceeding 3 years from the date of the notification/order.`This provision shall be applicable in all future cases of deputation. It has also been decided that Public Servants who have been on deputation for 5 years or more shouldbe called back immediately.’এই নির্দেশনাকে বুড়ো আঙুল দেখান বিদায়ী কমিশন।
প্রেষণে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুবিধাদির বিষয়ে ১৯৭৬ সালের ৩০ ডিসেম্বর মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়ের সংস্থাপন বিভাগ (বিধি শাখা-৩) একটি নির্দেশনা দিয়েছিল। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অদ্যাবধি সেটির চর্চাই হচ্ছে। এতে বলা হয়েছে, স্বায়ত্তশাসিত/আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় প্রেষণে নিয়োজিত সরকারি কর্মচারীরা বৈদেশিক চাকরি শর্ত নির্ণয়ক কমিটির সিদ্ধান্তের বহিভর্‚ত প্রান্তিক সুযোগ-সুবিধাগুলো সংস্থার নিয়মানুযায়ী ভোগ করিয়া আসিতেছেন। প্রকৃতপক্ষে উহা প্রচলিত নিয়মের পরিপন্থি। এ নির্দেশনা লঙ্ঘন করে দুদকে প্রেষণে নিয়োগেকৃত অনেক কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে ‘উপ-পরিচালক’ থেকে ‘পরিচালক’ করেছে বিদায়ী কমিশন। বঞ্চিত করেছে অধস্তন কমিশন কর্মকর্তাদের।
এছাড়া ১৯৭৫ সালের ৩১ জুলাই রাষ্ট্রপতির সচিবালয়ের অধীন সংস্থাপন মন্ত্রণালয়, শাখা এ-৫ থেকে সরকারি এক সংস্থা থেকে অন্য সংস্থায় বদলি প্রসঙ্গে তৎকালিন অতিরিক্ত সচিব এটিএম সৈয়দ হোসেন সরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান/ম্যানেজিং ডিরেক্টরদের একটি আদেশ {(স:বি:/এ৫-১৯৩/৭৫-৪২১ (৮০)} দেন। সব সরকারি প্রতিষ্ঠানে এটিরই চর্চা হচ্ছে। তাতে বলা হয়, ‘সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, প্রত্যেক সংস্থার নিজস্ব চাকরিবিধি প্রচলিত আছে, যার দ্বারা সেই সংস্থার কর্মচারিদের চাকরি সংক্রান্ত বিষয়াদি নিয়ন্ত্রিত হয়। স্বভাবতই এ সব চাকরিবিধি প্রত্যেক সংস্থা তাদের নিজস্ব প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করেই রচনা করেছেন। ফলে কোনো স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় নিয়োজিত কর্মচারীকে অন্য সংস্থায় বদলি বা ডেপুটেশনে পাঠানোর কোনো বিধান সেই সব চাকরিবিধিতে নেই এবং এ ধরনের ডেপুটেশন/বদলির অন্য কোনো বিধানও নেই। তাছাড়া এক সংস্থা থেকে অন্য সংস্থায় বা এক মন্ত্রণালয়/বিভাগ থেকে অন্য মন্ত্রণালয়/বিভাগে একমাত্র সংস্থাপন বিভাগই কোনো কর্মচারীকে ডেপুটেশনে পাঠাতে পারেন।’
‘সার্ভিস ম্যাটার’র আইনজ্ঞ অ্যাডভোকেট সালাহউদ্দিন দোলনের মতে, দুদক যেহেতু স্বশাসিত স্বাধীন সংস্থা তাই এ প্রতিষ্ঠান ইচ্ছে করলেই কমিশনের কোনো কর্মকর্তাকে প্রেষণে অন্যত্র পাঠাতে পারেন না। তাছাড়া দুদকেরও চাকরি সংক্রান্ত একটি নিজস্ব বিধিমালা (দুদক চাকরি বিধি-২০০৮) রয়েছে।
এসব বিধি-বিধান এবং চর্চাকে পদদলিত করে বিদায়ী কমিশন কর্মকর্তাদের প্রেষণে অন্য দফতরে পাঠিয়ে দেন। দুদক বিধিতে প্রতিটি বিষয় কমিশন সভার সিদ্ধান্তে হওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু অন্য মন্ত্রণালয় থেকে দুদকে প্রেষণে নিয়োগ কিংবা দুদক কর্মকর্তাদের অন্যত্র প্রেষণে পাঠানোর বিষয়টি কমিশন সভার সিদ্ধান্তে হয়নি। এসবই ছিল শীর্ষ কর্মকর্তার ব্যক্তিগত আকাক্সক্ষা ও স্বেচ্ছাচারিতার বহিঃপ্রকাশ।
দুদক কর্মকর্তারা জানান, প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের দুদকে পদায়নই করা হয় দুদক কর্মকর্তাদের ওপর ছড়ি ঘোরানোর জন্য। অনুসন্ধান-তদন্তে বিশেষায়িত এ প্রতিষ্ঠানটির তদন্ত কর্মকর্তাদের তদন্তের ভুল-চুক ধরছেন অনুসন্ধান-তদন্তের সঙ্গে সম্পর্কহীন কর্মকর্তারা প্রতিষ্ঠানটিতে প্রশাসন চাহিদা না থাকলেও প্রশাসন কর্মকর্তাদের প্রেষণে বসিয়ে এটিকে পরিণত করা হয়েছে ‘পুনর্বাসন কেন্দ্রে’। ২০১৯ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনের তৃতীয় অধ্যায়ে ‘উত্তম চর্চার বিকাশ’র পক্ষে সুপারিশ করেছে। অথচ বিদায়ী কমিশন নিজেই সেটির চর্চা করেনি। একই প্রতিবেদনে ১২টি সরকারি প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতিরোধে ১২০টি সুপারিশ পেশ করে। অথচ দুদকের বিরুদ্ধেই অর্থের বিনিময়ে দায়মুক্তি প্রদান এবং ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
এ বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বিদায়ী কমিশন জনমানুষের আকাক্সক্ষা পূরণে সফল হয়েছে- এ কথা বলা যাবে না। বিগত বছরগুলোতে দেশের দুর্নীতি-সূচকের অবনমন হয়েছে। এটিই প্রমাণ করে সংস্থাটিতে ‘গুড গভর্নেন্স’র ঘাটতি রয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, জাহালম-কান্ড সংঘটিত হয়েছে এ কমিশন আমলে। এক আসামির পরিবর্তে অন্যজনকে আসামি করা হয়েছে। এ ধরনের ঘটনা দুদকের পেশাদারিত্ব ও গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।