Inqilab Logo

সোমবার, ০৮ জুলাই ২০২৪, ২৪ আষাঢ় ১৪৩১, ০১ মুহাররম ১৪৪৬ হিজরী

নারী নির্বাহীরা উন্নতি করছেন?

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ৭ মার্চ, ২০২১, ৭:১৯ পিএম

যুক্তরাষ্ট্রের কোন ব্যাংকের শীর্ষ পদে প্রথম মহিলা হিসাবে জেন ফ্রেজার সিটিগ্রুপের দায়িত্ব নেয়ার পর পরই চলতি বছরের ১ মার্চ ওয়াল স্ট্রিটের কাঁচের সিলিংয়ে ফাটল দেখা দেয়। এই ফাটল ধরার শব্দটি পুরো আমেরিকার অন্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান জুড়েও প্রতিধ্বনিত হয়েছে।

গত বছর ক্যারল টমস প্যাকেজ বিতরণকারী জায়ান্ট ইউপিএসের প্রধান হয়েছেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে রোজালিন্ড ব্রুয়ার তৃতীয় কৃষ্ণাঙ্গ নারী হিসাবে কোন ফোরচুন ৫০০ কোম্পানীর (ওয়ালগ্রিনস বুটস অ্যালায়েন্স, একটি ফার্মেসী চেইন) প্রধান হয়েছেন। এক মাস পরে থসুন্দা ব্রাউন ডেকেটকে পেনশন তহবিল নিয়ে কাজ করা একটি বড় প্রতিষ্ঠান টিআইএএ চালানোর জন্য বেছে নেয়া হয়েছিল।

শিল্পোন্নত দেশগুলো নিয়ে করা ওইসিডি ক্লাবের বার্ষিক সূচকে যুক্তরাষ্ট্র নারী ক্ষমতায়নের দিক থেকে নিচের দিকে রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মাতৃত্বকালীন ছুটি ও রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বের হিসাব। তবে সেখানে পরিচালনায় (৪১ শতাংশ) এবং কোম্পানির বোর্ডগুলোতে (২৮ শতাংশ) নারীদের অংশগ্রহণ রয়েছে। উভয় ক্ষেত্রেই আমেরিকা সমতাবাদী জার্মানিকে ছাড়িয়ে গেছে, যারা জানুয়ারিতে বোর্ডের সদস্য হিসাবে নারীদের জন্য কোটা (পরিচালনা এবং বোর্ডগুলোতে অংশীদারিত্ব যথাক্রমে ২৯ এবং ২৫ শতাংশ) প্রণীত করেছিল।

তবে এ ক্ষেত্রে এখনও অনেক দীর্ঘ পথ যেতে হবে। ওইসিডির ৩৭টি সদস্য দেশের মধ্যে প্রতি তিনটি শীর্ষ পদে কেবল একজন নারী রয়েছেন। পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান সিয়া পার্টনার্স এর একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, সিনিয়র কর্পোরেট নিয়োগের ক্ষেত্রে মহিলাদের বিরুদ্ধে ব্রিটেনে ব্যবস্থাভিত্তিক পক্ষপাতিত্ব রয়ে গেছে। সূত্র: দ্য ইকোনমিস্ট।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ