পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পঞ্চম ধাপে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার ভাসানচরে এসে পৌঁছেছে আরো ২২৫৭ জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ। এরমধ্যে ৫৬৩ পুরুষ, ৬৬৫ নারী ও ১০২৯ শিশু রয়েছে।। এর আগে সকালে পতেঙ্গা বিসিজি অউটপোস্ট থেকে ৬টি নৌবাহিনীর জাহাজে করে ভাসানচরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় তারা। উখিয়া থেকে চট্টগ্রাম আসার পথে অসুস্থ হওয়ায় ২ রোহিঙ্গাকে লোহাগড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল বুধবার দুপুর ১টা থেকে ২টার পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তারা ভাসানচরে এসে পৌঁছেছে বলে জানান ভাসানচর থানার ওসি মো. মাহে আলম। তিনি বলেন, সকালে পতেঙ্গা বিসিজ আউটপোস্ট থেকে ৩৭৭ রোহিঙ্গা নিয়ে বিএনএস সন্দীপ, ৩৭৭ রোহিঙ্গা নিয়ে বিএনএস হাতিয়া, ৩৬০ রোহিঙ্গা নিয়ে এলসিইউ-১, ৩৭৯ রোহিঙ্গা নিয়ে এলসিইউ-২, ৩৯৩ রোহিঙ্গা নিয়ে এলসিইউ-৩ এবং ৩৭১ রোহিঙ্গা নিয়ে এলসিইউ-৪ ভাসানচরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়া দুপুর ১টা থেকে ২টার মধ্যে তারা ভাসানচরে এসে পৌঁছেছে।
জানা গেছে, এরআগে চারটি ধাপে ভাসানচরে আবাসন নিশ্চিত হয়েছে ৯ হাজার ৫শ’ ৪০ রোহিঙ্গার। প্রথম ধাপে গত ৪ ডিসেম্বর এসেছিল ১৬৪২, দ্বিতীয় ধাপে গত ২৯ ডিসেম্বর ১৮০৫, তৃতীয় ধাপে গত ২৮ ও ২৯ জানুয়ারি ৩২০০ জন ও ১৪ ও ১৫ ফেব্রুয়ারি ভাসানচরে আসে আরও ২৮৯৩ রোহিঙ্গা। ভাসানচরে নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে রোহিঙ্গা স্থানান্তরের জন্য নিজস্ব তহবিল থেকে ৩ হাজার ৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। ১ লাখ রোহিঙ্গার বসবাসের জন্য উপযোগী করে ১২০টি গুচ্ছগ্রামের অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে ১৩ হাজার একর আয়তনের এই চরটিতে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।