পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কারাবন্দি লেখক মুশতাক আহমদের মৃত্যু ঘটনায় প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিপেটা এবং বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদসহ গ্রেফতারকৃতদের মুক্তির দাবি জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। গতকাল রোববার আসক থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
মানবাধিকার সংগঠনটির প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কারাবন্দি লেখক মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর ঘটনায় রাজধানীর শাহবাগে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিপেটা ও কাঁদনে গ্যাসের সেল নিক্ষেপ এবং পরবর্তী সময়ে বিক্ষোভকারী ছাত্রনেতাদের মধ্যে সাতজনকে গ্রেফতারের ঘটনা ঘটে। অন্যদিকে লেখক মুশতাককে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার অভিযোগে খুলনায় বাসদ নেতা রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতারসহ তাঁকে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র এসব ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। একইসঙ্গে রুহুল আমিনসহ গ্রেফতারকৃত আন্দোলনকারীদের অনতিবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানান।
আসক মনে করে, বর্তমানে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সরকার ও রাষ্ট্রযন্ত্রের দমন-নিপীড়নের সুবিধার্থে ক্রমান্বয়ে মানুষের মুক্তচিন্তার অধিকার হরণের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। একইসঙ্গে প্রায়শ বিভিন্ন প্রতিবাদ কর্মসূচিতে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের অতিরিক্ত শক্তিপ্রয়োগ ও তাদের নানাভাবে হেনস্তা করা হচ্ছে যা সংবিধানে স্বীকৃত সভাসমাবেশের অধিকারের লঙ্ঘণ। এভাবে মানুষের মতপ্রকাশ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করার অধিকার চরমভাবে লঙ্ঘন করা কোনোভাবেই গণতান্ত্রিক আচরণ নয়। আসকের তীব্র প্রতিবাদ জানায়।
আসক কারা হেফাজতে লেখক মুশতাক আহমদের মুত্যুর ঘটনার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য তদন্ত নিশ্চিত করার এবং একই মামলায় কারাবন্দি কিশোরের মুক্তি দেওয়ার দাবি জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।