Inqilab Logo

শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সংক্ষিপ্ত বিশ্বসংবাদ

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ১ মার্চ, ২০২১, ১২:০২ এএম

২৭ শিক্ষার্থী মুক্তি
নাইজেরিয়ায় নাইজার রাজ্যের স্কুল থেকে অপহরণের শিকার হওয়া ২৭ শিক্ষার্থীকে ছেড়ে দিয়েছে বন্দুকধারীরা। তবে অপহৃত তিন শতাধিক নারী শিক্ষার্থী এখনও নিখোঁজ রয়েছে। তাদের সন্ধানে অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী। নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলে প্রায়ই স্কুলগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করে থাকে অপহরণকারীরা। শিক্ষার্থীদের অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করার প্রচেষ্টা থাকে তাদের। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি নাইজার রাজ্যের কাগারা জেলার একটি স্কুল থেকে ২৭ জন শিক্ষার্থী, তিনজন কর্মচারী ও তাদের পরিবারের ১২ সদস্যকে অপহরণ করে বন্ধুকধারীরা। সেসময় এক শিক্ষার্থী নিহতও হয়। রয়টার্স।


ফের লকডাউন
নিউ জিল্যান্ডে নতুন একজন করোনাভাইরাস রোগী শনাক্ত হওয়ার পর দেশটির বৃহত্তম শহর অকল্যান্ডে চলতি মাসে দ্বিতীয়বারের মতো লকডাউন দেওয়া হয়েছে। রোববার ভোর থেকে শুরু হওয়া এ লকডাউন সাত দিন স্থায়ী হবে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা অর্ডান। রোববার অকল্যান্ডের প্রায় ২০ লাখ বাসিন্দা শহরজুড়ে লকডাউনের মধ্যে ঘুম থেকে জেগে উঠেন। এর আগের দিন শনিবার গভীর রাতে প্রধানমন্ত্রী অর্ডান এ লকডাউনের ঘোষণা দেন। এ দিন ২০ বছর বয়সী এক ব্যক্তির দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। রয়টার্স।


অভিশাপ নয়
পঙ্গপাল এখন আর অভিশাপ নয় কেনিয়ায়। স্টার্ট আপ কোম্পানি ‘দ্য বাগ পিকচার’ বিজ্ঞানীদের সহায়তায় ক্ষেত থেকে পঙ্গপাল ধরে বিক্রি করে অর্থ আয়ের পথ খুলেছেন। কৃষকরা জমি থেকে পঙ্গপাল ধরে বাগ পিকচার-এ পৌঁছে দিচ্ছেন। এর জন্য প্রতিকেজি ৫০ কেনীয় শিলিং (০.৪৫৬ ডলার) করে পাচ্ছেন কৃষকরা। বাগ পিকচারের কর্মীরা জানিয়েছেন, এসব পঙ্গপাল প্রথমে ভালো করে শুকানো হচ্ছে। এরপর গুঁড়ো করে পরীক্ষাগারে নেয়া হচ্ছে। পরীক্ষার পর মানসম্মত মনে হলে তা পশুখাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে এবং ক্ষেতের জৈবসার হিসেবেও বেশ কার্যকর। রয়টার্স।


বাঁশ চাষে কোটিপতি
এক সময় দেনায় ডুবে থাকা মানুষটি স্রেফ বাঁশ চাষ করে আজ কোটিপতি। বছরে তিনি অন্তত ১ কোটি টাকা আয় করেন শুধু বাঁশ বিক্রি করে। তার ওপর চাষের জমিতে ফল, সবজির মতো অন্যান্য ফসল তো রয়েছেই। ভারতীয় নাগরিক রাজশেখর পাতিল গ্রামে পরিচিত বাঁশ চাষী হিসেবে। রাজশেখরের জন্ম ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের খরা কবলিত অঞ্চল নিপানি গ্রামে। তার বাবাও একজন চাষী ছিলেন। ১৬ একর জমিতে ফলের চাষ শুরু করেন। সেই চাষ লাভজনক বেশ ছিল। সাধারণত আম, জাম, সফেদার চাষ করতেন তিনি। তা থেকে দৈনিক ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা আয়ও হত। এরপর জমিতে বাঁশ লাগাতে শুরু করেন এবং বাঁশ চাষে কোটিপতি হয়েছেন। এবিপি।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ