পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আন্দামান সাগরে ভাসতে থাকা রোহিঙ্গা ভর্তি নৌযান উদ্ধারে ইউএনএইচসিআর-এর আহবান সংক্রান্ত গত ২২ ফেব্রুয়ারির বিবিসি ইংরেজি মাধ্যম ও বাংলা ভার্সনের রিপোর্টকে ‘ভুল’ বলে অভিহিত করেছে করেছে সরকার। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তার পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিবিসির রিপোর্টটি বাংলাদেশ সরকারের নজরে এসেছে। রিপোর্টে ইউএনএইচসিআর এর প্রেস রিলিজের বরাতে সাগরে ভাসমান নৌযানে থাকা রোহিঙ্গারা বাংলাদেশের উপক‚ল থেকে গেছে মর্মে যে দাবি করা হয়েছে তা ভুল ও অসত্য। ইউএনএইচসিআর তাদের প্রেস রিলিজে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে যে, ভাসমান নৌযানটির অবস্থান আন্দামান সাগরে। জাতিসংঘের অধীন সংস্থাটি এটাও সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করেছে, আন্দামান সাগরের যে স্থানটিতে রোহিঙ্গা বোঝাই নৌযানের অবস্থান তা বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণ-পূর্বে। এটি মিয়ানমারের উত্তরে, থাইল্যান্ডের পশ্চিমে এবং ভারতের আন্দামান ও নিকোবোর দ্বীপপুঞ্জের পূর্বে অবস্থিত। সেই বিবেচনায় এটা উল্লেখ্য যে, নৌযানটির অবস্থান বাংলাদেশ উপক‚ল থেকে প্রায় ১৭০০ কিলোমিটার দূরে। আর মিয়ানমার উপক‚ল থেকে এর দূরত্ব মাত্র ৪৯২ কিলোমিটার।
এটাও উল্লেখ্য যে, থাই উপক‚ল থেকে নৌযানটির অবস্থানের দূরত্ব ৩৬৩ কিলোমিটার, ইন্দোনেশিয়া থেকে ২৮১ কিলোমিটার আর ভারতীয় উপক‚ল থেকে ১৪৭ কিলোমিটার। রোহিঙ্গা বোঝাই নৌযানটি বাংলাদেশের পানিসীমা থেকেও অনেক অনেক দূরে অবস্থান করছে। সেই তুলনায় এটি আন্দামান সাগরের উপক‚লবর্তী অন্য রাষ্ট্রগুলোর কাছাকাছি রয়েছে। বাংলাদেশ আনক্লোজের অধীনে আন্তর্জাতিক রীতিনীতি এবং বাধ্যবাধকতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল জানিয়ে ঢাকার বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটা বলা উচিত যে আগে যখন সাগরে ভাসতে থাকা রোহিঙ্গাদের আাশ্রয় দিতে উপক‚লবর্তী রাষ্ট্রগুলো বারবার অস্বীকৃতি জানাচ্ছিলো তখন বাংলাদেশই তাদের উদ্ধার করে জীবন বাঁচাতে এগিয়ে এসেছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।