পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ ও যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান রাজধানীর মানিকনগরের কুমিল্লাপট্টি বস্তিতে ভয়াবহ অগ্নিকা-ে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন। নেতৃদ্বয় অগ্নিকা-ের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত এবং অসহায় হয়ে পড়া মানুষের পাশে সহমর্মিতার হাত প্রসারিত করে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সমাজের বিত্তবানদের প্রতি আহ্বান জানান। গতকাল এক বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, ইসলাম জনগণের যেকোন বিপদ-আপদে তাদের পাশে থাকার শিক্ষা দেয়। দেশে ন্যায়-ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠিত না থাকায় মানুষের কষ্টের কোন অন্ত নেই। তারা বলেন, আইনের শাসন, নাগরিকদের জানমালের নিরাপত্তা, দেশের শান্তিশৃঙ্খলা ও যেকোন রাষ্ট্রীয় দুর্যোগ মোকাবেলা করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের। মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিক্ষার অধিকারের নিশ্চয়তার দায়িত্বও রাষ্ট্রের। যেকোন দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রতিটি রাষ্ট্রেই দুর্যোগ ব্যবস্থাাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় রয়েছে। কিন্তু আমাদের দেশে নেতিবাচক রাজনীতির কারণে রাষ্ট্র গণমুখী চরিত্র হারিয়ে ফেলায় রাষ্ট্রের কোন অঙ্গই আইন ও সংবিধান অনুযায়ি কাজ করতে পারছে না। ফলে মানুষ বিভিন্নভাবে বঞ্চিত হচ্ছে। নেতৃদ্বয় বলেন, দেশে অগ্নি নির্বাপনে এখনও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নেই। দুর্গতদের দ্রুত চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থাও নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।