পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রোধে দেশের সকল বৈদেশিক মিশনকে সজাগ থাকতে বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন। গতকাল বুধবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের অংশ হিসেবে ‘ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা’ শীর্ষক বঙ্গবন্ধু লেকচার সিরিজের আলোচনা অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ স্বাধীন করে উন্নত, সমৃদ্ধ ‘সোনার বাংলা’ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দিয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধু তার স্বপ্ন লালন করেছেন মানুষের হৃদয়ে। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সেই ‘সোনার বাংলা’ প্রতিষ্ঠা করতে আমরা সক্ষম হব। তিনি বলেন, ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতা অর্জন উভয় ক্ষেত্রেই বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু সবসময় আইনানুগ আন্দোলন করেছেন এবং সকলকে নিয়ে কাজ করেছেন। ফলে তার আন্দোলনগুলো জোরদার হয়েছে। সারাজীবন মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময় তিনি জেলে কাটিয়েছেন। গণমানুষের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করে বঙ্গবন্ধু চিরঞ্জীব হয়ে আছেন। ড. মোমেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক স্থানসমূহে ভ্রমণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে আরও গভীরভাবে জানতে পারবে।
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম তার সূচনা বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত বিচক্ষণ ও প্রজ্ঞাবান রাজনীতিক ছিলেন। বঙ্গবন্ধু মনে করতেন, মাতৃভাষার প্রশ্নে আপস হলে এ জাতির জীবনী শক্তি অঙ্কুরেই বিনষ্ট হবে। তাই ভাষার অধিকার আদায়ের বিষয়ে তার অবস্থান ছিল পর্বতের মত অটল। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক। আলোচক হিসেবে অংশগ্রহণ করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।