পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719819908](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আজ ১৩ ফেব্রুয়ারি কৃষিবিদ দিবস। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ‘কৃষিবিদ দিবস ২০২১’ উদযাপন করা হবে। কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক সকাল ১০টায় এ অনুষ্ঠান উদ্বোধন করবেন। এ ছাড়াও আরও নানা আয়োজনে দিবসটি উদযাপন করা হবে।
কৃষিবিদ দিবস উপলক্ষে প্রেসিডেন্ট মো: আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। প্রেসিডেন্ট তার বাণীতে বলেছেন, কৃষিই বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনীতির প্রাণ। অনাদিকাল থেকে এদেশের মানুষ খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানসহ মৌলিক চাহিদাপূরণে কৃষির উপর নির্ভর করে আসছে। আমি আশা করি কৃষিবিদগণ তাদের জ্ঞান, মেধা ও শ্রম দিয়ে রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে একটি ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে অবদান রাখবেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেন, কৃষিসমৃদ্ধির উৎকর্ষে আসে খাদ্য নিরাপত্তার স্বস্তি। ক্ষুধা ও দারিদ্রের বিরুদ্ধে সংগ্রামে জয়ী হলেই কেবল উন্নয়নের মহাসড়কে শুভযাত্রার সাহস আসে। কৃষিবিদদের মিলিত প্রচেষ্টা আমাদের খাদ্যে সয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে অবদান রাখছে। বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ঘোষণার মান রেখেছেন বাংলার কৃষক ও কৃষিবিদগণ।
উল্লেখ্য, ১৯৭৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দেওয়ার ঘোষণা দেন। ২০১০ সালে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ প্রতিবছর দিনটিকে ‘কৃষিবিদ দিবস’ হিসেবে উদ্যাপনের সিদ্ধান্ত নেয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।