পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গণফোরামে যোগদান করার দেড় বছরের মাথায় সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়ার ছেলে ড. রেজা কিবরিয়া দলীয় পদ থেকে পদত্যাগ করলেনন। দলটির সভাপতি ড. কামাল হোসেনের কাছে ইতোমধ্যে পদত্যাপত্র জমা দিয়েছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা রেজা কিবরিয়া। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করে একটি চিঠি দিয়েছেন রেজা কিবরিয়া। চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে পদত্যাগ করেছি এবং আমার পদত্যাগপত্র দলের সভাপতি ড. কামাল হোসেনের কাছে ইতোমধ্যে জমা দিয়েছি। এছাড়া আমি গণফোরামের সদস্যপদ থেকেও ইস্তফা দিয়েছি।
তিনি গণমাধ্যমকে জানান, আমি গণফোরামের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছি। সেই সঙ্গে গণফোরামের রাজনীতি থেকেও বিদায় নিয়েছি। তবে ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে আমার সম্পর্ক অটুট থাকবে, এটি ৪৫ বছরের সম্পর্ক। দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ড. কামাল হোসেন ও গণফোরামের নেতাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন রেজা কিবরিয়া। গত ১৮ মাস ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে কাজ করতে পেরে তিনি সম্মানিত বোধ করছেন বলেও জানান।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে (আইএমএফ) কাজ করতেন ড. রেজা কিবরিয়া। একাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে গণফোরামে যোগ দেন। গণফোরাম থেকে মনোনয়ন নিয়ে তিনি সংসদ নির্বাচনে হেরে যান। পরে গণফোরামের সবশেষ কাউন্সিলে রেজা কিবরিয়াকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। তাকে এই পদে পদায়নের পর গণফোরামের জ্যেষ্ঠ কয়েকজন নেতার মধ্যে অস্বস্তি তৈরি হয়। গৃহবিবাদ দেখা দেয় সংগঠনটিতে। বহিষ্কার-পাল্টা বহিষ্কারের ঘটনাও ঘটে। সম্প্রতি বিক্ষুব্ধ নেতারা জানান, তাদের মধ্যে আর দ্বন্দ্ব নেই। তারা একসঙ্গে পথ চলতে চান। গণফোরামে ঐক্য প্রক্রিয়ার মধ্যেই সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদকের দল ছাড়ার ঘোষণা এলো। গণফোরাম ছাড়লেও ভবিষ্যতে জনগেণের পাশে থাকতে চান বলে জানান রেজা কিবরিয়া। তিনি বলেন, আমার বাবা শাহ এ.এম.এস. কিবরিয়ার মত আমি জনগণের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই। ‘বাংলাদেশে যারা গণতন্ত্র, সামাজিক ন্যায়বিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে আমি তাদের সঙ্গে কাজ করে যাব। আমি আমাদের তরুণ প্রজন্মকে নিয়ে অনেক আশাবাদী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।