পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মামুন-উর-রশিদসহ সংশ্লিষ্ট ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বৃহস্পতিবার কমিশনের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে ঢাকা-১ কার্যালয়ে এ মামলা করেন। মামুন-উর-রশিদ এক সময় স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ছিলেন। অন্য আসামিরা হলেন, মামুন উর রশিদের স্ত্রী এবং ‘সচেতন সাহায্য সংস্থা’র নির্বাহী পরিচালক জেসমিন রশিদ, সংস্থার সভাপতি হাসনা হেনা, সাধারণ সম্পাদক নাছরিন আক্তার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড প্রগতি সরণী শাখার সাবেক ম্যানেজার (বর্তমানে প্রিমিয়ার ব্যাংক লি:’ নিকুঞ্জ শাখার ভিপি ও ম্যানেজার শোয়াইব মাহমুদ তুহিন, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লি. প্রগতি সরণী শাখা এক্সিকিউটিভ অফিসার, বর্তমানে সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লি., গুলশান-১ শাখার শেখ মোহাম্মদ মুনসুরুল করিম, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের এডিশনাল এমডি মো. তারিকুল আজম এবং স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড হেড অব এআরসিডি মো. আমিনুল ইসলাম।
এজাহারে তাদের বিরুদ্ধে পরস্পর যোগসাজশে ৪ কোটি টাকার বেশি আতœসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে। একই সঙ্গে ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারাসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ ধারায়ও (ক্ষমতার অপব্যবহার) অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক সূত্র জানায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয়ে ২০১৭ সালের ২১ নভেম্বর থেকে ২০১৮ সালের ৬ জুন পর্যন্ত এ অর্থ আতœসাৎ করেন। তারা প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে কথিত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণকারী (এনজিও) প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে এসওডি ঋণের নামে ৪ কোটি টাকা প্রদান ও পরে কোনো ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ না করে ঋণের অর্থ অন্য একাউন্টে স্থানান্তর এবং আতœসাৎ করেন। যা মানিলন্ডারিং আইনে শাস্তিযোগ্য।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।