Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বিতর্কিত নেতাদের পদায়ন

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে শূন্য পদ

ইয়াছিন রানা/নুর হোসেন ইমন | প্রকাশের সময় : ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১২:০০ এএম

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির শূন্য পদে বিতর্কিত নেতাদের পদায়ন নিয়ে আবারও সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। গত রোববার ৬৮ জনকে কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদায়ন করা হয়েছে। এর মধ্যে কয়েকজনের বয়স উত্তীর্ণ হওয়া, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কৃত, চাঁদাবাজি, মাদকসেবী, বিবাহিত, নিজ সংগঠনের নেত্রীকে মারধর, সভাপতির মটরসাইকেল চালিয়ে নেতা হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এদিকে বর্তমান কমিটির অনেক নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যার কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। ২০১৯ সালের ২১ ডিসেম্বর নানা অভিযোগে সংগঠন থেকে অব্যহতি পাওয়া কয়েকজন নেতা জানান, যেসব অভিযোগে তাদের বাদ দেয়া হয়েছে, একই অভিযোগ বর্তমান কমিটির অনেকের বিরুদ্ধে রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। আর নতুন করে যাদের পদায়ন করা হয়েছে তাদের মধ্যে অনেকের বয়স বেশি, বিবাহিত, চাঁদাবাজি, মাদকের সঙ্গে জড়িত।

বিতর্কিতদের মধ্যে একজন আমানুল্লাহ আমান। তিনি গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক উপ সম্পাদক হয়েছেন। অভিযোগ আছে, তাকে ছাত্রলীগের কোন কর্মসূচিতে দেখা না গেলেও ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান জয়ের ব্যক্তিগত মোটরসাইকেল চালক হওয়ার সুবাধে তাকে নতুন করে দেওয়া পদে গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক উপ সম্পাদক করা হয়েছে । জানা যায়, আল নাহিয়ান খান জয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। একই হলে থাকেন আমানুল্লাহ আমান। যিনি সকাল হলেই জয়কে নিজ বাইকে নিয়ে মধুর ক্যান্টিন, টিএসসিসহ বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে যান। শুধু তাই নয়, জয়ের বিভিন্ন ব্যক্তিগত কাজেও তিনি সরব ছিলেন। এর আগে তিনি সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানীর মোটরসাইকেল চালক হিসেবেও ছিলেন বলে জানা যায়। রব্বানী বহিস্কার হওয়ার পর থেকে তিনি জয়ের মোটরসাইকেল চালক হন। এর আগে সে কখনো ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদেও ছিলেন না। কেন্দ্রীয় সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়ের ব্যক্তিগত ড্রাইভার হওয়ায় সে কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদ পেয়েছেন।

সদ্য ঘোষিত শূন্য পদে ছাত্রলীগের দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন ইন্দ্রনীল দেব শর্মা রনি। রনির এসএসসির মার্কশিটে তার জন্ম তারিখ দেওয়া রয়েছে ২২ জুন ১৯৮৭ সাল। মার্কশিটের দেওয়া জন্ম তারিখের হিসাবে তার বয়স হয়েছে ৩৩ বছর ৭ মাস ৯ দিন৷ যদিও ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্রের ৫ এর ক উপ-ধারায় বলা হয়েছে, অনূর্ধ্ব ২৮ বছর বয়সী বাংলাদেশের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক স্বীকৃত যে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র বা ছাত্রী বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রাথমিক সদস্য হতে পারেন । জানা যায়, শোভন রাব্বানী ছাত্রলীগের দায়িত্বে থাকাকালে ইন্দ্রনীল দেবকে দপ্তর সম্পাদক করতে চেয়েছিলো কিন্তু তার বয়স বেশি হওয়ায় তখন তাকে পদ দেওয়া হয়নি ৷

দেবাশীষ সিদ্ধার্থ, হয়েছেন সহ-সভাপতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকির স্বাক্ষর জাল করে ল্যাবরেটরী স্কুল এন্ড কলেজে দুই ছাত্রকে ভর্তি করাতে গিয়ে ধরা খেয়েছেন এই নেতা । পরে তাকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। তার বিরোদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলাও রয়েছে। সেসময় তিনি ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের ছাত্র ও স্কুল বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।

দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পোশাক পরে ডাকাতি-ছিনতাই করা সংঘবদ্ধ চক্রের মূল হোতা ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক সুব্রত হালদার বাপ্পী। যাত্রাবাড়ি থানায় দিন-দুপুরে ছিনতাই করা একটি মামলার তদন্ত করতে গিয়ে এমন তথ্য পায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিআইবি)। যা গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বিভিন্ন গণমাধ্যমে আলোড়ন সৃষ্টি করে। সেই শুভ্রদেব হালদারকে কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতির পদ দেওয়া হয়েছে।

ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ছাত্রলীগ নেতা আল আমীন রহমান। যিনি বিশ^বিদ্যালয়ের জাসদ ছাত্রলীগের গবেষণা ও প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তাকেও দেওয়া হয়েছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়ক সম্পাদক। এছাড়াও ঢাবির সাত কলেজ আন্দোলনের সময় তার বিরুদ্ধে ছাত্রী উত্যক্ত করা ও যৌন নিপীড়নের অভিযোগ আছে। যদিও সেই ঘটনায় জড়িত অপরাধীদের এখনো কোন সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়নি ছাত্রলীগ।

কেন্দ্রীয় কমিটিতে সহ-সভাপতির পদ পেয়েছেন আরিফ হোসেন রিফাত। যার পরিবার আওয়ামী লীগ বিরোধী বলে জানা যায়। তার চাচা জামালপুর জেলা সদর যুবদলের সভাপতি। বাবা আব্দুল গনি জামালপুর সদরের ঘোড়াঘাট ইউনিয়নে বিএনপির পদে ভোট চেয়েছিল। এছাড়া, গত এক বছরে ছাত্রলীগের কোন মিছিল-মিটিংয়ে তার উপস্থিতি দেখা যায়নি। একাধিক কেন্দ্রীয় নেতার অভিযোগ তিনি ছাত্রলীগে নিষ্ক্রিয়।

রাকিবুল হাসান নোবেল নতুন সহ-সভাপতি হয়েছে। তার বিরুদ্ধে রয়েছে সরাসরি ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ততা। শেরপুর জেলার কমিটি করার সময় টাকা নিয়ে ইসলামী ছাত্র শিবিরের মতিউর রহমান মতিনকে সাধারন সম্পাদক পদ দেয়ারও অভিযোগ পাওয়া যায়। পরবর্তিতে তাকে বহিষ্কার করে সেখানে নতুন কমিটি হয়।
শাহেদ খানকে উপ-আইন সম্পাদক করা হয়েছে। তিনি বিবাহিত বলে জানা যায়। তার বিরুদ্ধেও বিশ^বিদ্যালয়ের কবি জসীম উদ্দিন হলের ক্যান্টিনে চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে। ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সানীর বিরুদ্ধে মাদক সেবন ও বিক্রেতার অভিযোগ আছে। রাতে হলের মধ্যে নেশা করে চিৎকার চেচামেচি করা অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এছাড়াও কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় হেলমেট পরে মটরসাইকেলে শোডাউন দিয়ে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ধরে ধরে মারধর করে।

এছাড়া, সাবেক কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ও বর্তমান কমিটিতে পদ পাওয়া সহ-সভাপতি সাইফ আহমেদ বাবুর বিরুদ্ধেও কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মারধরের অভিযোগ ওঠে।
বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হলের সাবেক সভাপতি ফরিদা পারভীনকে সহ-সভাপতি করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে সাবেক সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানীর সময় পদ নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজের সাথে সরাসরি জড়িত ছিল বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। এছাড়া, তার বিরুদ্ধে হলে বিউটি পার্লার বাণিজ্যসহ চাঁদাবাজির অভিযোগ আছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।

ছাত্রলীগে সহ সভাপতি হয়েছেন জিয়াসমিন শান্তা।এর আগে তিনি শামসুন নাহার হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। স¤প্রতি ছাত্রলীগের জুনিয়র এক নেত্রী ফাল্গুনী দাস তন্বীকে মারধরের অভিযোগে অভিযুক্ত। শান্তা ও ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বেনজির হোসেন নিশির বিরুদ্ধে এ ঘটনায় মামলা করেছেন তন্বী। এছাড়া হলে সাধারণ শিক্ষার্থীকে মারধর, ক্যান্টিন ও হলের সামনের দোকানগুলো থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

উপ প্রচার সম্পাদক হয়েছেন ফেরদৌস মাহমুদ পলাশ। তার বিরোদ্ধে অভিযোগ, তিনি ২০১৮ সালের ৫ জানুয়ারীর জাতীয় নির্বাচনের আগে ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মী ছিলো। সে সংক্রান্ত প্রমাণ হিসেবে অনেক স্ক্রিনশট রয়েছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের কাছে। তার বিরোদ্ধে এসব অভিযোগ থাকায় শোভন রাব্বানী দায়িত্বে থাকাকালে তাকে পদ দেয়নি।

উপ-গণ শিক্ষা সম্পাদক ওয়াহিদ খান রাজ বিবাহিত। সহ-সভাপতি মহিন উদ্দিনের বয়স বেশি, সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান পিকুকের বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় চাঁদাবাজি ও মাদক মামলা রয়েছে। সহ-সভাপতি সাগর হোসেন সোহাগের বিরুদ্ধে মাদক সেবনের অভিযোগ রয়েছে। সহ-সভাপতি শাহরিয়ার সিদ্দিকি শিশিম বিবাহিত। উপ-স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সম্পাদক রাজেশ বৈশ্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মেডিকেল অফিসার।

এদিকে বর্তমান কমিটিতে অনেকইে বিবাহিত। সহ-সভাপতি ইসরাত কাশফিয়া ইরা, জিয়ান আল রশিদ, সুরঞ্জন ঘোষ বিবাহিত। সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম আরিফ বয়স উত্তীর্ণ, সহ-সভাপতি খালিদ হাসান নয়ন মেডিকেল প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন বিন সাত্তার বিবাহিত, উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক নাজমুস সাকিব বিবাহিত এবং সরকারি চাকুরিজীবি, উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক সৌরভ নাথের ( আসল নাম সৌরভ সাহা) বিরুদ্ধে চাঁজাবাজির মামলা রয়েছে। উপ-পাঠাগার সম্পাদক আতিকুল ইসলাম ছাত্রদলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ছাত্রদলের প্রোগ্রামে তার ছবিও রয়েছে নেতাদের কাছে। উপ-স্কুল ছাত্র সম্পাদক রোকনুজ্জামান রোকন বিবাহিত। উপ-মানব সম্পদ সম্পাদক হিরণ ভূইয়া ঢাকা কলেজ থেকে বহিষ্কৃত ও অস্ত্র মামলার আসামী। আরেক উপ-মানব সম্পদ সম্পাদক বেলাল হোসেন মুন্না বিবাহিত ও ব্যবসায়ী। কৃষি শিক্ষা সম্পাদক মাকসুদুর রহমান মিঠু, উপ-ছাত্র বৃত্তি সম্পাদক ইউসুফ উদ্দিন খান বিবাহিত।

দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, স্বজনপ্রীতিসহ নানা অভিযোগে ২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর অব্যাহতি দেয়া হয় ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি রেজোয়ানুল হক চৌধুরী শোভন এবং সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীকে। তাদের অব্যাহতির পর সংগঠনটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতির ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান যথাক্রমে আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্য। তিন মাস ভারপ্রাপ্ত থাকার পর ছাত্রলীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে তাদের পূর্ণাঙ্গ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এর আগে ২০১৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর জয়-লেখক কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে বিতর্কিত ২১ জনের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের অব্যাহতি দিয়ে এসব পদ শূন্য ঘোষণা করেন। এছাড়া ১১ জন স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নেন।

এরপর থেকে এসব শূন্যপদ পূরণ নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অজুহাতে সময় বাড়ান ছাত্রলীগের জয় লেখক। সেসময় ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শূন্য পদগুলোতে অধিকতর যোগ্যরা যেন স্থান পায় এবং বিতর্কিতরা যাতে ফের পদে না আসে সে বিষয়গুলো ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে তাই এসব পদ পূরণে বিলম্ব হচ্ছে ।

এতো সময় নিয়ে পর্যবেক্ষণ, তদন্তের পরও বিতর্কিতরা ফের কিভাবে স্থান পেয়েছে জানতে চাইলে সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য ইনকিলাবকে বলেন, দেবাশীষ সিদ্ধার্থের বিষয়ে মামলায় সে নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছে। আর ইন্দ্রনীল দেব শর্মা আগে থেকেই কমিটির সদস্য ছিলো। নতুন করে পদ দিলে বয়সের বিষয় সামনে আসে, সে যেহেতু আগেই কমিটিতে ছিল তাই বয়সের বিষয়টি সামনে আসেনি। যারা বিয়ে করছেন তারা কয়েকজন আমাদের জানিয়ে বিয়ে করেছেন। আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের বিদায় দিচ্ছি। এছাড়া যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, কিংবা আমরা প্রমাণ পাব তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ছাত্রলীগ

২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ