পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারতের বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে কারাভোগের পর দেশে ফিরেছেন ৫ নারীসহ ১৯ বাংলাদেশী। বিয়ানীবাজারের শেওলা (সুতারকান্দি) স্থলবন্দরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী (বিএসএফ) ও আসামের করিমগঞ্জ জেলা পুলিশ গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে করোনা টেস্ট শেষে এসব বিজিবি ও ইমিগ্রেশন পুলিশের নিকট হস্তান্তর করেছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিজিবি ৫২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল গাজী শহীদুল্লাহ, আসামের করিমগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল ওয়াকিল, ইমিগ্রেশন অফিসার সমরেন্দ্র চক্রবর্তী, বিএসএফ ৭ ব্যাটালিয়ন সুতারকান্দির এসই মান দ্বিপ, শেওলা স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশ চেকপোস্টের ইনচার্জ আবুল কালাম, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি মৌলভীবাজার জেলা সহকারী যুবউন্নয়ন কর্মকর্তা অমলেন্দু কুমার দাশ প্রমুখ।
জানা গেছে, দেশে প্রত্যবর্তনকারী এসব বাংলাদেশীরা বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করেন। পরে ভারতীয় পুলিশ ও বিএসএফের হাতে আটক হয়ে ভারতের বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে কারাবন্দী হন। সেখানে সাজার মেয়াদ শেষ হলেও নানা জটিলতায় তাদের দেশে প্রত্যাবর্তন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। অবশেষে দুদেশের দীর্ঘ কুটনৈতিক তৎপরতায় বিশেষ করে আসামের গোয়াটিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের সহকারী হাই কমিশনার ড. তানভীর মনসুর রনি ও মৌলভীবাজার জেলা যুবউন্নয়ন অধিদপ্তরের সহকারী কর্মকর্তা অমলেন্দু কুমার দাশের সার্বিক সহযোগিতায় ভারতে কারাভোগের পর ১৯ বাংলাদেশী দেশে ফিরলেন। তারা কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, ফিরোজপুর, ঠাকুরগাও, দিনাজপুর, কুমিল্লা, গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল, চট্টগ্রাম, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার বাসিন্দা।
বিজিবি ৫২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল গাজী শহীদুল্লাহ জানান, দেশে প্রত্যাগতদের শরীরে করোনা উপসর্গ না পাওয়ায় তাদেরকে ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টাইনের পরামর্শ দিয়ে আগে থেকে শেওলা স্থলবন্দরে অপেক্ষামান স্বজনদের নিকট তাদেরকে হস্তান্তর করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।