নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
শেষ ম্যাচেও দুর্দান্ত জয় তুলে নিল বাংলাদেশ। সোমবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১২০ রানে হারিয়েছে টাইগাররা। যার ফলে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৬ উইকেটে ও দ্বিতীয় ম্যাচে ৭ উইকেটে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ।
নিজেদের ইতিহাসে দ্বিতীয়বার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ। ২০০৯ সালে ক্যারিবিয়ান সফরে প্রথম এই স্বাদ পেয়েছিল তারা। ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টানা আট ম্যাচে জিতল বাংলাদেশ। দেশটির এর চেয়ে বেশি জয় আছে কেবল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।
দেশের মাটিতে সবশেষ ১০ ওয়ানডে সিরিজের নয়টিতেই জিতল বাংলাদেশ। এই জয়ে আইসিসি ওয়ানডে সুপার লিগে পেল আরও ১০ পয়েন্ট। এর সঙ্গে পয়েন্ট তালিকায় উঠে এলো দুই নম্বরে।
ফেরার ম্যাচে উইকেট পেলেন তাসকিন আহমেদ। রেমন রিফারের ফিরতি ক্যাচ নিয়ে ক্যারিবিয়ানদের ১৭৭ রানে থামিয়ে দিলেন এই পেসার। বাংলাদেশ পেল ১২০ রানের জয়।
সিরিজে তৃতীয়বারের মতো অলআউট হলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমবারের মতো দেড়শ ছাড়ানো দলটি গুটিয়ে যায় ৪৪.১ ওভারে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ৫০ ওভারে ২৯৭/৬ (তামিম ৬৪, লিটন ০, শান্ত ২০, সাকিব ৫১, মুশফিক ৬৪, মাহমুদউল্লাহ ৬৪*, সৌম্য ৭, সাইফ ৫*; জোসেফ ১০-০-৪৮-২, হার্ডিং ১০-০-৮৮-০, মেয়ার্স ৭-০-৩৪-১, রিফার ১০-০-৬১-২, আকিল ১০-০-৪৬-০, জেসন ৩-০-১৬-০)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ৪৪.২ ওভারে ১৭৭ (ওটলি ১, আমব্রিস ১৩, বনার ৩১, মেয়ার্স ১১, জেসন ১৭, পাওয়েল ৪৭, হ্যামিল্টন ৫, রিফার ২৭, জোসেফ ১১, আকিল ০, হার্ডিং ১*; সাইফ ৯-০-৫১-৩, মুস্তাফিজ ৬-০-২৪-২, তাসকিন ৮.২-১-৩২-১, মিরাজ ১০-২-১৮-২, সাকিব ৪.৫-০-১২-০, মাহমুদউল্লাহ ২-০-১১-০, সৌম্য ৩.১-০-২২-১, শান্ত ১-০-৪-০)
ফল: বাংলাদেশ ১২০ রানে জয়ী
বড় হারের দিকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ফেরার ম্যাচে প্রথম স্পেলে লাইন-লেংথ নিয়ে কিছুটা ভুগছেন মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন। দ্বিতীয় স্পেলে ফিরে দিয়েছেন নিজেকে ফিরে পাওয়ার আভাস। জেসন মোহাম্মেদকে ফিরিয়ে ভেঙেছেন ক্যারিবিয়ানদের প্রতিরোধ। এরপর দারুণ এক ডেলিভারিতে মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন পেলেন দ্বিতীয় উইকেট। বোল্ড করে দিলেন এনক্রুমা বনারকে। ৬৬ বলে দুই চারে ৩১ রান করেন বনার। ২৬ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ৯৪/৫। ক্রিজে রভম্যান পাওয়েলের সঙ্গী অভিষিক্ত কিপার-ব্যাটসম্যান জামার হ্যামিল্টন।
মিরাজের শিকার মেয়ার্স
দারুণ বোলিংয়ের পুরস্কার পেলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এলবিডব্লিউ করে ফেরালেন কাইল মেয়ার্সকে।
অফ স্পিনারের লেগ স্টাম্পে পিচ করা বল পিছিয়ে গিয়ে ডিফেন্স করতে চেয়েছিলেন মেয়ার্স। স্পিন করে মিডল স্টাম্পের দিকে যাওয়া বলে ব্যাট ছোঁয়াতে পারেননি। আম্পায়ার এলবিডব্লিউ দিলে রিভিউ নেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। বল ট্র্যাকিংয়ে দেখা গেছে মিডল স্টাম্পে লাগত বল। নষ্ট হয় একটি রিভিউ।
১৩ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ৪৭/৩। ক্রিজে এনক্রুমা বনারের সঙ্গী জেসন মোহাম্মেদ।
আবারও ফিজের আঘাত
উইন্ডিজের হয়ে ইনিংস উদ্বোধন করতে নামেন জর্ন ওটলি ও সুনীল আমব্রিস। মুস্তাফিজের বলে মুশফিকুর রহিমের ক্যাচ হয়ে মাত্র ১ রান করে সাজঘরে ফেরেন ওটলি। প্রতিরোধের সম্ভাবনা জাগালেও অপর ওপেনার আমব্রিস ১৩ রানের বেশি করতে পারেননি। দ্য ফিজ তাকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন।
সিরিজে সুনিল আমিব্রসকে টিকতেই দিলেন না মুস্তাফিজুর রহমান। ক্যারিবিয়ান ওপেনারকে তিন ম্যাচেই দ্রুত ফেরালেন বাঁহাতি এই পেসার।
মিডল স্টাম্পে পড়ে অফ স্টাম্পের দিকে যাওয়া বল ব্যাটে খেলতে পারেননি আমব্রিস। এলবিডব্লিউর জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। রিভিউ না নিয়ে ফিরে যান ক্যারিবিয়ান সহ-অধিনায়ক।
১০ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ৪৪/২। এনক্রুমা বনার ১৪ ও কাইল মেয়ার্স ১০ রানে খেলছেন।
আবারও প্রথম আঘাত মুস্তাফিজের
আগের দুই ম্যাচের মতো এবারও প্রথম সাফল্য এলো মুস্তাফিজুর রহমানের হাত ধরে। কিওর্ন ওটলিতে কটবিহাইন্ড করলেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। বাঁহাতি ব্যাটসম্যানকে অফ স্টাম্পের বাইরে বল করছিলেন মুস্তাফিজ। সুইং করে বেরিয়ে যাচ্ছিল বল। কিন্তু লাইন ধীরে ধীরে ব্যাটসম্যানের কাছে নিয়ে আসছিলেন। ওভারের শেষ বলটা ছিল সবচেয়ে কাছে, উইকেট আসে সেটাতেই। খোঁচা মেরে মুশফিকুর রহিমের গ্লাভসে ধরা পড়েন ওটলি।
৮ বলে এই ওপেনার করেন ১। ২ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ৭/১। ক্রিজে সুনিল আমব্রিসের সঙ্গী এনক্রুমা বনার।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বড় লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ
শুরুতে পথ দেখালেন তামিম ইকবাল। মাঝে টানলেন সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম। শেষটায় ঝড় তুললেন মাহমুদউল্লাহ। অভিজ্ঞ চার ব্যাটসম্যানের ফিফটিতে লড়াইয়ের পুঁজি গড়েছে বাংলাদেশ।
সবার শেষে ফিফটি পাওয়া মাহমুদউল্লাহর লেগেছে সবচেয়ে কম, ৪০ বল। ইনিংসের শেষ ওভারের প্রথম বলে কিওন হার্ডিংকে ছক্কায় উড়িয়ে পঞ্চাশ স্পর্শ করেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান।
সিরিজে প্রথমবার ব্যাটিংয়ে নামা সৌম্যর ব্যাট থেকে আসেনি কোনো বাউন্ডারি। ৮ বলে ৭ রান করে ফিরেন রান আউট হয়ে।
৪৩ বলে তিনটি করে ছক্কা ও চারে ৬৪ রানে অপরাজিত থাকেন মাহমুদউল্লাহ।
বাংলাদেশ ৬ উইকেটে তুলেছে ২৯৭ রান। হোয়াইটওয়াশ এড়াতে কঠিন লক্ষ্য পেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ৫০ ওভারে ২৯৭/৬ (তামিম ৬৪, লিটন ০, শান্ত ২০, সাকিব ৫১, মুশফিক ৬৪, মাহমুদউল্লাহ ৬৪*, সৌম্য ৭, সাইফ ৫*; জোসেফ ১০-০-৪৮-২, হার্ডিং ১০-০-৮৮-০, মেয়ার্স ৭-০-৩৪-১, রিফার ১০-০-৬১-২, আকিল ১০-০-৪৬-০, জেসন ৩-০-১৬-০)
বড় জুটির পর আউট মুশফিক
আগের বলে ছক্কা হাঁকালেন রেমন রিফারকে। পরের বলে খেলতে চাইলেন ইনসাইড আউট। কিন্তু পার করতে পারলেন না কাভার। আলজারি জোসেফের হাতে ধরা পড়ে থামলেন মুশফিকুর রহিম।
ভাঙল ৬১ বলে ৭২ রানের জুটি। পরের দুই বলে বাউন্ডারি হাঁকান মাহমুদউল্লাহ।
৪৭ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ২৬২/৭। ৩৩ বলে ৪৪ রানে ব্যাট করছেন মাহমুদউল্লাহ। সিরিজে প্রথমবারে ব্যাটিংয়ে নামলেন সৌম্য সরকার।
তামিমের রাস্তায়ই হাঁটলেন সাকিব
তামিমের পর সাকিব-ফিফটির পরপরই ফিরলেন। মুশফিকের সঙ্গে জুটিটা জমছিল, ক্যারিয়ারের ৪৮তম ফিফটি পাওয়ার পর রেমন রেইফারের শর্ট অফ আ লেংথের বলটা লেগসাইডে ঠেলতে গিয়ে মিস করে গেছেন সাকিব। স্ক্র্যাম্বলড সিমের বলটা সাকিব যতোটা ভেবেছিলেন, এসেছে তার চেয়ে ধীরগতিতে। মুশফিকের সঙ্গে তার জুটি ৪৮ রানের।
এ ইনিংস আরও বড় করতে না পেরে নিশ্চয়ই হতাশ হবেন সাকিব, তবে আগের ম্যাচে ৪৩ রানে অপরাজিত থাকার পর এদিনের ফিফটি একটু স্বস্তিও হয়তো দেবে তাকে।
৩৭ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ১৮১/৪। ক্রিজে মুশফিকের সঙ্গী মাহমুদউল্লাহ।
হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করেই তামিমের বিদায়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজের শিরোপা নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ দল। শেষ ম্যাচ নিয়ম রক্ষার বলা হলেও গুরুত্ব কমেনি একটুও। আইসিসি ওয়ানডে সুপার লিগের সব ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ।
জেসন মোহাম্মেদের বলে সিঙ্গেল নিয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৯ তম হাফসেঞ্চুরি করেছেন তামিম ইকবাল। ৭০ বলে দুটি চারে মারে ফিফটি করেন তিনি। প্রথম ২৯ বলে ২৮ রান করা তামিম কিছুটা গুটিয়ে নেন নিজেকে। পরের ২২ রান আসে ৪১ বলে।
৭০ বলে পঞ্চাশ স্পর্শ করার পর মোহাম্মেদকে ছক্কায় ওড়ান বাংলাদেশ অধিনায়ক। ইনিংসে স্বাগতিকদের প্রথম ছক্কা। এরপরই ঘটে দুর্ঘটনা। আউট হয়ে সাঝঘরে ফিরে যান তামিম। পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে মুশফিকুর রহিম এখন সাকিবের সঙ্গি।
রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩১ ওভারে ১৪৭। সাকিবের সংগ্রহ ৪০ রান ও মুশফিকুর রহিম ১৩ রানে ব্যাট করছেন।
তামিম-সাকিবের ব্যাটে বাংলাদেশের জবাব
প্রথম বলেই ফিরতি ক্যাচের সুযোগ দিয়েছিলেন সাকিব, মেয়ার্স সেটি নিতে পারেননি ঠিকঠাক। এরপর তামিমের বিপক্ষে এলবিডব্লিউর রিভিউ নিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ, কিওন হারডিংয়ের বলে। তবে লেগস্টাম্পের বাইরের পড়া বলে বেঁচে গেছেন তামিম। সে ওভারেই হয়েছে দুটি চার, ফলে প্রথম পাওয়ারপ্লেতে ৫৩ রান তুলেছে বাংলাদেশ ২ উইকেটে। এই দুই ব্যাটসম্যান ইতিমধ্যে পঞ্চাশ রানের জুটি বেধেছেন। তামিম ৪৩ ও মাািকব ২০ রানে অপরাজিত আছেন। দলীয় সংগ্রহ ২০ ওভারে ২ উইকেটে ৯১ রান।
টিকতে পারলেন না শান্তও
১২ রানে মিড-অফে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক জেসম মোহাম্মেদের হাতে একটা কঠিন জীবন পেয়েছিলেন শান্ত, তবে দ্বিতীয় জীবনে খুব বেশিদূর যাওয়া হলো না তার। লিটনের মতই এলবিডব্লিউ হলেন তিনি।
রাউন্ড দ্য উইকেট থেকে বোলিং করা কাইল মেয়ার্সের তৈরি করা অ্যাঙ্গেলে ঠিক যুত করতে পারেননি শান্ত, মিস করে গেছেন। রিভিউ নিয়েছিলেন, তবে উইকেটে আম্পায়ারস কল হলেও বাঁচতে পারেননি।
মেয়ার্সের প্রথম আন্তর্জাতিক উইকেট। তিনে নেমে শান্তর সিরিজ গেল এমন-- ১, ১৭, ২০ রান।
শূন্য রানেই ফিরলেন লিটন
প্রথম ওভারেই ভাঙল বাংলাদেশের শুরুর জুটি। শূন্য রানে ফিরে গেলেন লিটন দাস। আলজারি জোসেফকে লেগে খেলতে চেয়েছিলেন লিটন। কিন্তু লেগ স্টাম্পে থাকা বলে ব্যাট ছোঁয়াতে পারেননি ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান। একটু সময় নিয়ে এলবিডব্লিউর আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। তামিম ইকবালের সঙ্গে কথা বলে রিভিউ না নিয়ে ফিরে যান লিটন।
২ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৭/১। ক্রিজে তামিমের সঙ্গী নাজমুল হোসেন শান্ত।
দুই পরিবর্তন নিয়ে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মিরপুরে প্রথম দুই ম্যাচ জিতে এরমধ্যেই ওয়ানডে সিরিজ জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচটি তাই নিছক নিয়ম রক্ষার। তবে এ ম্যাচ জিতে আইসিসি আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ সুপার লিগের পয়েন্ট বাড়িয়ে নিতে চায় টাইগাররা। অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়াতে চায় উইন্ডিজ। এমন ম্যাচের ভাগ্য পরীক্ষায় হেরে গেছে বাংলাদেশ। টস জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক জেসন মোহাম্মদ। সিরিজে প্রথমবারের মতো আগে ব্যাট করবে টাইগাররা।
নিয়ম রক্ষার এ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে পরিবর্তন রয়েছে দুটি। একাদশে জায়গা পেয়েছেন অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও পেসার তাসকিন আহমেদ। এ দুই তারকাকে জায়গা দিতে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে রুবেল হোসেন ও হাসান মাহমুদকে।
অবশ্য, একাদশে বড় কোনো পরিবর্তন আসবে না তা আগের দিনই বল দিয়েছিলেন টাইগার অধিনায়ক তামিম। উইন্ডিজকে শেষ ম্যাচে হারিয়ে মূল্যবান ১০ পয়েন্ট লক্ষ্য তাদের। তাই সিরিজ জিতলেও সাইফউদ্দিন ছাড়া আর কোনো পরিবর্তন আসেনি একাদশে। অপেক্ষা বাড়ল শরিফুল ইসলামদের মতো তরুণ তুর্কিদের।
অন্যদিকে একাদশে দুটি পরিবর্তন আছে উইন্ডিজ দলেও। জাহআর হ্যামিল্টন ও কিওন হার্ডিংকে একাদশে নিয়েছে দলটি। তাদের জায়গা দিতে বাদ পড়েছেন জশুয়া ডি সিলভা ও আন্দ্রে ম্যাককার্থি।
বাংলাদেশ একাদশ: তামিম ইকবাল, লিটন কুমার দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সৌম্য সরকার, মেহেদী হাসান মিরাজ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান।
উইন্ডিজ একাদশ: জেসন মোহাম্মদ, সুনিল আমব্রিস, এনক্রুমা বোনার, রভমান পাওয়েল, আকিল হোসেন, কাইল মায়ার্স, কিজর্ন ওটলি, জাহআর হ্যামিল্টন, কিওন হার্ডিং, আলজারি জোসেফ ও রেমন রেইফার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।