পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সদ্য বিদায়ী ২০২০ সালে দেশের ১৬৭টি চা বাগান এবং ক্ষুদ্রায়তন চা বাগান থেকে মোট ৮৬ দশমিক ৩৯ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। তবে এ বছর শুধুমাত্র উত্তরবঙ্গে সমতলের চা বাগান ও ক্ষুদ্রায়তন চা বাগান থেকে রেকর্ড পরিমাণ ১০ দশমিক ৩০ মিলিয়ন কেজি চা জাতীয় উৎপাদনে যুক্ত হয়েছে। যা আগের বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালে ছিল ৯ দশমিক ৬০ মিলিয়ন কেজি। ২০২০ সালে চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭৫ দশমিক ৯৪ মিলিয়ন কেজি। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এ বছর প্রায় ১০ মিলিয়ন কেজি চা বেশি উৎপাদন হলেও গেল বছরের চেয়ে সমপরিমান চা কম উৎপাদন হয়েছে।
বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. জহিরুল ইসলাম জানান, করোনা পরিস্থিতিতেও দেশের সকল চা বাগানের সার্বিক কার্যক্রম স্বাভাবিক ছিল। এছাড়াও উৎপাদনের পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চা নিলাম কেন্দ্র চালু রাখা, সঠিক সময়ে ভর্তুকি মূল্যে সার বিতরণ, বাগানে কঠোরভাবে কোভিড প্রটোকল নিশ্চিতকরণ, চা শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি, রেশন এবং স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকরণের ফলে ২০২০ সালে চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়েছে।
তিনি জানান, উত্তরবঙ্গে চা চাষিদের ‘ক্যামেলিয়া খোলা আকাশ স্কুলে’র মাধ্যমে চা আবাদ বিষয়ে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ প্রদান এবং আধুনিক প্রযুক্তি সরবরাহের ফলে সমতলের চা বাগান ওক্ষুদ্রায়তন চা বাগান থেকে এ বছর রেকর্ড পরিমাণ চা উৎপাদন সম্ভব হয়েছে।
গত বছর (২০১৯) বাম্পার ফলনের ফলে দেশে ৯৬ দশমিক ৭ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদিত হয়েছিল। এ বছরে কোভিডের কারণে হোটেল রেস্টুরেন্ট বা চায়ের দোকানে জনসমাগম কমে যাওয়ায় চা’র চাহিদা প্রায় ১০ থেকে ১৫ শতাংশ হ্রাস পায়। অপরদিকে প্রতিক‚ল আবহাওয়ার কারণে এ বছর চা’য়ের উৎপাদনও ১০ শতাংশ কমেছে। ফলে গত বছরের তুলনায় উৎপাদন কম হওয়া সত্তে¡ও বাজারে চায়ের চাহিদা ও যোগানে ভারসাম্য বজায় রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।