বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
শ্রীপুর (গাজীপুর) উপজেলা সংবাদদাতা : শ্রীপুর রেল ষ্টেশনে প্রায় সাড়ে ৪ মাস ধরে চলছে যমুনা আন্ত:নগর ট্রেনের যাত্রা বিরতীর আন্দোলন। লাল পতাকা দেখিয়ে দিনে দু’বেলা থামছে ট্রেন। মন্ত্রী-এমপির সুপারিশের পরও টনক নড়েনি রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের। জানা যায়, গাজীপুর জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ন রেল ষ্টেশন শ্রীপুর। এলাকাবাসী এ ষ্টেশনে দীর্ঘদিন ধরেই ৭৪৫/৭৪৬ নং আন্ত:নগর যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবি করে আসছে। প্রায় সাড়ে ৪ মাস ধরে শ্রীপুরে ব্যবসায়ী, আইনজীবি, চাকুরীজীবি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ছাত্র, শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ লাল পতাকা দেখিয়ে রেল লাইনে অবস্থান করে দু’বেলা ট্রেনটির যাত্রা বিরতি ঘটাচ্ছে। প্রতিদিন শ্রীপুর থেকে এ ট্রেনে ৪/৫’শ যাত্রী ঢাকা-গাজীপুর-গফরগাঁও-ময়মনসিংহে যাতায়াত করেন। বিধি মোতাবেক টিকিট না থাকায় রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। প্রতিদিনই যাত্রীরা পড়ছেন নানা বিড়ম্বনায়। এ ছাড়া ট্রেনটির অনির্দিষ্ট সময় যাত্রা বিরতি ঘটায় ট্রেন যাত্রীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হচ্ছে। ট্রেনটির যাত্রা বিরতির জন্য পৌর মেয়র আনিছুর রহমান, রেলওয়ের মহাপরিচালকের কাছে আবেদন করেন। গাজীপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ এড. রহমত আলী এমপির গত এপ্রিল মাসে ডিও লেটার প্রদান করেন। যার প্রেক্ষিতে রেলপথ মন্ত্রী মো. মজিবুল হক এমপি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ রেলওয়ের চীফ অপারেটিং সুপারিনটেনডেন্ট (পূর্ব) মো. মিয়া জাহান শ্রীপুর ষ্টেশনে ২ মিনিট যাত্রা বিরতির পক্ষে মতামত দেন। আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক তপন কুমার বনিক দাবি করেন, ঈদের আগে যাত্রা বিরতির অনুমোদন পেলে শ্রীপুরের হাজার হাজার ট্রেন যাত্রী হয়রানীর হাত থেকে রক্ষা পাবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।