পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সরকারি কর্মসূচির বাইরে বেসরকারিভাবে বাংলাদেশের বাজারে বিক্রির জন্য ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে প্রায় ৩০ লাখ ডোজ করোনা ভ্যাকসিন কিনছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস। প্রতি ডোজের জন্য সেরাম ইনস্টিটিউটকে আট ডলার করে পরিশোধ করবে তারা। গত মঙ্গলবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্সকে মোবাইল ফোনে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব তথ্য জানান বেক্সিমকোর চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) রাব্বুর রেজার।
তিনি বলেন, আগামী মাসেই এ কার্যক্রম শুরু হতে পারে। এতে প্রতি ডোজের দাম পড়বে এক হাজার ১২৫ টাকার (১৩.২৭ ডলার) মতো। ৩০ লাখের মধ্যে এরইমধ্যে ১০ লাখ ডোজের জন্য চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। এখন আরও ২০ লাখ ডোজ সংগ্রহের পরিকল্পনা করছি। বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের সিওও আরও বলেন, সরকারি টিকাদান কর্মসূচির জন্য বেক্সিমকো বছরের প্রথমার্ধে প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ টিকা সরবরাহ করবে। সরকারের কাছে ও বাজারে বিক্রির জন্য সেরাম ইনস্টিটিউট এ মাসের শেষ দিকেই টিকা সরবরাহ শুরু করবে। টিকা গ্রহণে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের মাঝে বিরতি দিয়ে ভ্যাকসিনটির দুটি ডোজ নিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, ২০২০ সালের আগস্টে সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশে সেরাম ইনস্টিটিউটের উৎপাদিত ভ্যাকসিনের ‘এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর’ বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস। এর বাইরে বায়োলজিক্যাল ই ও ভারত বায়োটেকের মতো ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী অন্যান্য ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেও প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে। সরকার চাইলে বেক্সিমকো অন্যান্য টিকার বিষয়েও আলোচনা এগিয়ে নেবে।
উল্লেখ্য, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার উদ্ভাবিত করোনা ভ্যাকসিন ভারতে বাজারজাত করছে সেরাম ইনস্টিটিউট। এ ভ্যাকসিনের তিন কোটি ডোজ বাংলাদেশকেও দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে তারা। তারা প্রতি ডোজ করোনা ভ্যাকসিনের জন্য বাংলাদেশের কাছ থেকে চার ডলার করে নিচ্ছে। এ দাম ভারতে ভ্যাকসিনটির দামের চেয়ে ৪৭ শতাংশ বেশি বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।