পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা মামলায় হাইকোর্ট থেকে খালাসপ্রাপ্ত ১১ জনের সাজা বৃদ্ধির সরকারপক্ষীয় আপিল কার্যতালিকা (কজলিস্ট) থেকে বাদ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে ভার্চুয়াল আপিল বিভাগীয় বেঞ্চ এই আদেশ দেন। সরকারপক্ষে ভার্চুয়াল শুনানিতে যুক্ত ছিলেন এটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন। ডেপুর্টি এটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ জানান, এ মামলায় হাইকোর্টে খালাসপ্রাপ্ত আসামিদের বিরুদ্ধে সরকারপক্ষ আপিল করেছে। শুনানির জন্য বেঞ্চ গঠনের বিষয় রয়েছে,তাই আদালত মামলা ‘আউট অব লিষ্ট ফর দ্যা টাইম বিয়িং’ আদেশ দেন।
প্রসঙ্গত: ২০১৬ সালের ১৫ জুন আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যার ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে ১১ জনকে খালাস দেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এবং বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের তৎকালিন ডিভিশন বেঞ্চ। রায়ে বিচারিক আদালতের দেয়া বিএনপি নেতা নূরুল ইসলাম সরকারসহ অন্য ৬ জনের ফাঁসির আদেশ বহাল রাখেন হাইকোর্ট। বিচারিক আদালতে দন্ড পাওয়া জীবিত ২৬ আসামির মধ্যে ৮ জনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ডাদেশ দেয়া হয়েছে। আগে যাবজ্জীবন কারাদন্ডপ্রাপ্ত একজন পলাতক থাকায় তার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি আদালত। এসব আসামির মধ্যে ১৭ জন কারাগারে ও ৯ জন পলাতক রয়েছেন। এ ছাড়াু ২ জন মৃত্যুবরণ করেন।
বিচারিক আদালতের দেয়া ফাঁসি ও যাবজ্জীবন কারাদন্ড থেকে খালাস পাওয়া ১১ আসামি হলেন- আমির হোসেন, জাহাঙ্গীর ওরফে বড় জাহাঙ্গীর, ফয়সাল (পলাতক), লোকমান হোসেন ওরফে বুলু, রনি মিয়া ওরফে রনি ফকির (পলাতক), খোকন (পলাতক), দুলাল মিয়া, রাকিব উদ্দিন সরকার পাপ্পু, আইয়ুব আলী, জাহাঙ্গীর এবং মনির।
প্রসঙ্গত: শ্রমিক নেতা আহসান উল্লাহ মাস্টারকে ২০০৪ সালের ৭ মে গাজীপুর নোয়াগাঁও এমএ মজিদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গুলি করে হত্যা করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।