পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে কলেজ পরিবর্তনে আগ্রহীদের কাছ থেকে আবেদন গ্রহণ শুরু হচ্ছে আগামী ১০ জানুয়ারি থেকে। এবার গতানুগতিক পদ্ধতির পাশাপাশি অনলাইনের মাধ্যমেও ই-টিসির জন্য আবেদন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শিক্ষা বোর্ডের ওয়েব সাইটে গিয়ে কলেজ পরিবর্তনে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে। ১০ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত তারা আবেদন করতে পারবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই শিক্ষার্থীর অধ্যয়নরত এবং ই-টিসির মাধ্যমে কাক্সিক্ষত উভয় কলেজে পঠিত বিষয়গুলো একই হতে হবে। আবেদন জমা হওয়ার পর শিক্ষার্থীর দেওয়া মোবাইল নম্বরে গোপন কোডসহ এসএমএস পাঠানো হবে। সেই কোড দিয়ে শিক্ষার্থী পরবর্তীতে তার আবেদন আপডেট করতে পারবেন। অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়ার পর পাওয়া সোনালী সেবা ক্লিপের প্রিন্ট নিয়ে সোনালী ব্যাংকের যে কোনো অনলাইন শাখায় ৭০০ টাকা ফি জমা দিতে হবে ই-টিসির জন্য। শিক্ষার্থী সঠিকভাবে আবেদন সাবমিট করলে অধ্যয়নতরত কলেজ অর্থাৎ প্রথম কলেজ একটি এসএমএস পাবে। তখন ওই কলেজ বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে ‘ওইএমএস’ এর মাধ্যমে লগইন করে ‘ট্রান্সফার সার্টিফিকেট’ অপশনে ক্লিক করে টিসি আবেদন দেখতে পারবে। তখন ওই প্রতিষ্ঠান আবেদনটি ফরোয়ার্ড বা রিজেক্ট করতে পারবে।
প্রথম কলেজ আবেদন ফরোয়ার্ড করার পর টিসির জন্য যে কলেজে আবেদন করা হয়েছে, তারাও একইভাবে আবেদনটি ফরোয়ার্ড বা রিজেক্ট করতে পারবে। দ্বিতীয় কলেজ আবেদনটি ফরোয়ার্ড করলে শিক্ষার্থী একটি এসএমএস পাবেন। তখন সোনালী সেবার মাধ্যমে ই-টিসির ফি জমা দিতে হবে। সোনালী সেবার এই ক্লিপ বোর্ডে জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই, সেটি শিক্ষার্থীকে সংরক্ষণ করতে হবে।
শিক্ষার্থী তার আবেদন কোথায় কোন অবস্থানে আছে তা জানার জন্য ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে ই-টিসি বাটনে ক্লিক করে ট্রান্সফার সার্টিফিকেট স্ট্যাটাস এ গিয়ে সিকিউরিটি কোড দিয়ে আবেদনের সবশেষ অবস্থা জানতে পারবেন। সংশ্লিষ্ট দুই কলেজ আবেদন ফরোয়ার্ড করলে এবং শিক্ষার্থী ফি জমা দেওয়ার পর বোর্ড ই-টিসির আবেদন অনুমোদনের জন্য বিবেচনা করবে। ই-টিসি আবেদন অনুমোদন হলে শিক্ষার্থী একটি এসএমএস পাবেন। তখন বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে এটি প্রিন্ট নিয়ে কাক্সিক্ষত কলেজে ভর্তি হতে হবে।
ম্যানুয়ালি আবেদন (বিটিসি) করে ঢাকা বোর্ডের আওতাধীন শিক্ষার্থীরা অন্য বোর্ডের আওতাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেতে চাইলে ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে বিটিসি ফরম ডাউনলোড করে সেটি পূরণ করে উভয় কলেজের অধ্যক্ষের সুপারিশসহ ঢাকা বোর্ডে জমা দিয়ে ট্র্যাকিং নম্বর সংগ্রহ করতে হবে। অন্য যে কোনো শিক্ষা বোর্ড থেকে আসা শিক্ষার্থীরাও একইভাবে ফরম পূরণ করে ভর্তিচ্ছু কলেজের অধ্যক্ষের সুপারিশ এবং পূর্ববর্তী শিক্ষা বোর্ডের বিটিসি আদেশের কপিসহ ফরমের নির্দেশনা মোতাবেক ঢাকা বোর্ডে জমা দিয়ে ট্র্যাকিং নম্বর সংগ্রহ করবেন। বোর্ড বিটিসি আবেদন অনুমোদনের পর সেই কপি ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে। শিক্ষার্থী ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে কলেজ সেকশন থেকে কলেজ অর্ডার টিসি বাটনে ক্লিক করলে অফিস আদেশ দেখতে পাবেন। ট্র্যাকিং নম্বর অনুযায়ী সেই অফিস আদেশের প্রিন্ট নিয়ে শিক্ষার্থীকে সংশ্লিষ্ট কলেজে ভর্তি হতে হবে।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।