পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। সরকার দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসন চালাচ্ছে। নাগরিক অধিকার ভুলুন্ঠিত। ওয়াজ মাহফিল ও ধর্মীয় সভা-সমাবেশ বন্ধ করে দিয়ে সরকার দেশে একনায়কতন্ত্র কায়েম করেছে। ওয়াজ মাহফিল বন্ধ হলে দেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে। তিনি বলেন, ওয়াজ মাহফিল শুনে অনেক খারাপ মানুষ ভালো হয়, চোর চুরি করা ছেড়ে দেয়, মাদকাসক্ত লোক মাদক ছেড়ে দিয়ে ভালো হয়ে যায়। ধর্মীয় সভা, ওয়াজ মাহফিলের মাধ্যমে মানুষ আলোকিত জীবন গড়ার নির্দেশনা পায়।
আজ সোমবার বিকালে পুরানা পল্টনের কার্যালয়ে রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনাকালে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন দলের মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম প্রমুখ। ফয়জুল করীম বলেন, দেশের রাজনীতি কী হবে তা নিয়ে ইসলামী আন্দোলন চরমভাবে শঙ্কিত। মানুষর ভোটাধিকার নেই। মানুষ ভোট দিতে না পারলে রাজনৈতিক দল থাকার দরকার কী? একদলই দেশ চালাতে পারে। আমাদের আজো প্রশ্ন দেশের পুরো প্রশাসনযন্ত্র কিভাবে বিক্রি হয়ে গেলো। গণমাধ্যম কিভাবে নিরব হয়ে গেলো। এখন আশঙ্কা হচ্ছে, এভাবে হয়তো আমাদের স্বাধীনতাও একদিন বিক্রি হয়ে যাবে। তিনি বলেন, গণমাধ্যম ভাস্কর্য নিয়ে যতটা মাতামাতি করছে এর সামান্যও জনগণের ভোটাধিকার রক্ষায় কথা বলেনি। রাজনীতিতে আদর্শিক ও গুণগত পরিবর্তন প্রয়োজন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।