রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
নীলফামারী জেলা সংবাদদাতা
নীলফামারীতে আওয়ামী লীগের এক নেতার বিরুদ্ধে জমির মাঠ রেকর্ডসহ ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে অন্যের জমি নিজ নামে খারিজ ও দখলের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে নাম খারিজের বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে নীলফামারী সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবরে লিখিত আবেদন জানানো হয়েছে। নাম খারিজের বিরুদ্ধে আবেদনকারী নীলফামারী সদর উপজেলার ইটাখোলা ইউনিয়নের দরবেশপাড়া গ্রামের ফরহাদ নওরোজ নাহিদ জানান, ইটাখোলা মৌজার ৪৩২২ খতিয়ানের ৭৩২৬ দাগের৭৭ শতাংশ জমির মধ্যে সাড়ে ৩৩ এবং ৭২৮৯ দাগের ১৬ শতাংশ জমির মধ্যে ৮ শতাংশ জমি ৫৫/১৬-১৭ নাম খারিজের রেকর্ডীয় মালিকের ওয়ারিশ ও বণ্টননামা মূলে মালিকানা প্রাপ্ত হয়ে সহকারী কমিশনার কার্যালয় থেকে নাম খারিজ হয়ে আমার নামে হয়। ১৪২৩ বাংলা সাল পর্যন্ত যার ভূমি উন্নয়ন কর আমি পরিশোধ করি। কিন্তু সাবেক উপ-সচিব ও স্থানীয় আ.লীগ নেতা আমিনুল হক আমাকে না জানিয়ে আমার জমি বর্তমান মাঠ রেকর্ডসহ ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে সম্পূর্ণ অংশ নিজ নামে নাম খারিজের জন্য সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে আবেদন করেছেন। খারিজ আবেদনে আমিনুল হক ২টি দাগের বিএস রেকর্ডের কপি জাল করে নিজ নামে এবং তার ভাইয়ের নামে দাখিল করেছেন। ফরহাদ নওরোজ নাহিদ অভিযোগ করে বলেন, আমিনুল হক প্রভাবশালী হওয়ায় তার ইন্ধনে কিছু স্থানীয় লোকজন আমার ব্যবসায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি ও আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য অপপ্রচার চালাচ্ছে। এ ব্যাপারে আমি নীলফামারী সদর থানায় একটি সাধারণ ডাইরী করেছি। ইটাখোলা ইউনিয়নের তহসিলদার উত্তম কুমার সিং জানান, নাম খারিজের বিষয়ে কারো কোন আপত্তি থাকলে সে ক্ষেত্রে দু’পক্ষকে নোটিশ করে তাদের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।