Inqilab Logo

শুক্রবার, ০৭ জুন ২০২৪, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ২৯ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

আমার অভিনেত্রী হয়ে উঠার পুরো কৃতিত্ব হুমায়ূন স্যারের-শামীমা নাজনীন

বিনোদন ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০, ১২:০৪ এএম

শামীমা নাজনীন কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী থানার গাঙপুল গ্রামের মেয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের প্রাক্তন ছাত্রী তিনি। বরেণ্য কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ’র ‘শ্রাবণ মেঘের দিন’ সিনেমায় সুবলের মা চরিত্রে অনদব্য অভিনয় করে দর্শককে মুগ্ধ করেছিলেন। হূমায়ুন আহমেদের অসংখ্য নাটকে তিনি অভিনয় করে প্রশংসিত হন। বর্তমানে তিনি নাটক ও সিনেমায় অভিনয় নিয়ে ব্যস্ত। এজাজ মুন্না’র ‘শহরালী’, মুসাফির রনি’র ‘তোলপাড়’সহ অন্যান্য বেশ কয়েকজন পরিচালকের ধারাবাহিকে কাজ করছেন। শামীমা নাজনীন অভিনয়ে তার আজকের অবস্থান নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেন, ‘অভিনয়ে আমার আজকের অবস্থান নিয়ে অবশ্যই সন্তুষ্ট। আমি যে অবস্থানে আছি এবং আমার অভিনয়ে ভালো করার নেপথ্যে পুরোপুরি অবদান হুমায়ূন আহমেদ স্যারের। কারণ, আমি অভিনয়ের কিছুই জানতাম না। তারপরও তিনি আমাকে যেভাবে তৈরী করে ক্যামেরার সামনে দাঁড় করিয়েছেন, তাতে আজ আমি শামীমা নাজনীন হতে পেরেছি। দর্শকের ভালোবাসা পাচ্ছি। আজকের শামীমা নাজনীন হয়ে উঠার নেপথ্যে পুরো কৃতিত্বই স্যারের। তিনি আমাকে ভীষণ স্নেহ করতেন, অনেক ভালোবাসতেন। সত্যি বলতে কী জীবন চলার পথে স্যারকে ভীষণ মিস করি।’ শামীমা নাজনীনের অভিনয় জীবন শুরু হুমায়ূন আহমেদ’রই ‘সবুজ সাথী’ ধারাবাহিক নাটকে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে। পরবর্তীতে তিনি হুমায়ূন আহমেদর নির্দেশনায় ‘বনুর গল্প’ নাটকে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন। হুমায়ূন আহমেদর সিনেমা ‘শ্রাবণ মেঘের দিন’, ‘দুই দুয়ারী’ ও ‘ঘেটুপুত্র কমলা’ সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। এছাড়া নারগিস আক্তারের ‘মেঘলা আকাশ’ ও ‘চার সতীনের ঘর’ সিনেমাতেও অভিনয় করেন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ