পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিজয়ের ৫০ বছরের প্রাক্কালে জাতিকে বিভক্ত করতে ইসলাম, দেশ ও স্বাধীনতা-স্বার্বভৌমত্ব বিরোধীরা ইসলাম ও মুক্তিযুদ্ধকে মুখোমুখি করার বহুমুখী ষড়যন্ত্র করছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ।
প্রিন্সিপাল ইউনুছ আহমাদ বলেন, বিজয়ের ৪৯ বছরে কিছু মানুষ আঙ্গুল ফুলে বটগাছ হয়েছে কিন্তু মানুষের মৌলিক ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বর্তমানে দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়ত প্রতারণার স্বীকার হচ্ছে। ঘুষ-দুর্নীতি অব্যাহতভাবে চলছে। বিজয় দিবস উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার বিকেলে পুরানা পল্টনস্থ কার্যালয়ে ইসলামী মুক্তযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদের সাথে মতবিনিময়কালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব প্রিন্সিপাল ইউনুছ আহমাদ এসব কথা বলেন।
ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদের সভাপতি শহিদুল ইসলাম কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের সহ-সভাপতি মো. নুরুজ্জামান সরকার, সেক্রেটারী আরিফ বিন মেহের উদ্দীন, ইয়াছির আরাফাত।
তিনি বলেন, ইসলাম বিরোধীরা আলেম-ওলামা ও ইসলামপন্থীদেরকে স্বাধীনতা বিরোধী হিসেবে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে, যা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বিপথগামী কিছু মানুষের ভূমিকাকে সমগ্র আলেম-ওলামাদের উপরে যারা চাপিয়ে দিতে চায় তারা মতলববাজ, ইসলাম ও আলেম-ওলামা বিদ্ধেষী। এই মতলববাজ, ইসলাম ও আলেম-ওলামা বিদ্ধেষীদের সকল অপপ্রচারের বিরুদ্ধে নতুন প্রজন্ম ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের সোচ্চার হতে হবে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব বলেন, দু’টি কারণে একটি চক্র ইসলাম ও মুক্তিযুদ্ধকে মুখোমুখি দাড় করাতে চায়, প্রথম কারণ হলো বিদেশীদের ষড়যন্ত্র, দ্বিতীয় হচ্ছে কায়েমী স্বার্থবাদীদের অপকর্মকে ঢেকে রাখা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।