প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
খ্রিস্টপূর্ব ২০১৬। সিন্ধু সভ্যতার অন্তর্গত একটি গ্রামের নীল চাষি সারমান (হৃতিক রোশন)। একটি বিশাল আকারের কুমীর বধ করার পর তার এলাকায় সে বীর হিসেবে পরিচিত হয়। ছোট বেলায় সে বাবা-মাকে হারিয়েছে। তাদের স্মৃতি হিসেবে তার হাতে একটি এক শিংয়ের ঘোড়ার প্রতীক আঁকা ফলক আসে। সে জানতে পারে এটি মহেঞ্জো দারো নগর রাষ্ট্রের প্রতীক। সে সিদ্ধান্ত নেয় সেখানে যাবে। সঙ্গে পণ্য হিসেবে নীল নিয়ে সে সেখানে উপস্থিত হয়। বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায় সে। এতো বড় শহর হতে পারে তার ধারণা ছিল না। সে জানতে পারে মাহাম (কবির বেদি) এই নগরের শাসক। সে আর তার ছেলে মুনজা (অরুণোদয় সিং) কঠোর হাতে এই নগর রাষ্ট্রটিকে শাসন করে। কৃষকদের পণ্যের ওপর এই নগর চলে অথচ তাদের ওপর বিশাল করের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছে মাহাম আর এই আইন কঠোর হস্তে প্রয়োগ করে মুনজা। কৃষকদের প্রতিনিধি নতুন করের বোঝা মানতে অস্বীকৃতি জানায় এবং মাহামকে পাশের নগর হরপ্পাতে নির্বাসনে পাঠাবে বলে হুমকি দিলে তাকে হত্যা করা হয়। এর মধ্যে নগর পুরোহিতের সুন্দরী কন্যা চানি’র (পূজা হেগড়ে) সঙ্গে সারমানের পরিচয় হয়। তারা একসময় পরস্পরের প্রেমে পড়ে। চানি জানায়, সারমানই তাকে রক্ষা করতে পারে কারণ স্থির হয়েছে যে করেই হোক তাকে মুনজার ঘর করতে হবে। পাশাপাশি নির্যাতিত কৃষকদের হয়ে কথা বলতে শুরু করে সে। খুব সহজেই সে মাহাম আর মুনজার শত্রæতে পরিণত হয়। নিজের সুবিধার জন্য মাহাম বাঁধ দিয়ে সিন্ধু নদীর গতিপথ বদল করার পরিকল্পনা করে। এতে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভীষণভাবে। কৃষকদের পক্ষ হয়ে রুখে দাঁড়ায় সারমান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।