পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কুষ্টিয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন। বুধবার (০৯ ডিসেম্বর) সকালে ইউজিসি ভবনের সামনে এ প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দ, প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের, সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. ফেরদৌস জামান, জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগের পরিচালক ড. শামসুল আরেফিন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের পরিচালক মো. কামাল হোসেন, ইউজিসি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. ওমর ফারুখ ও মো. গোলাম দস্তগীর বক্তব্য রাখেন।
প্রতিবাদ সভায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বক্তারা বলেন, জাতির পিতার ভাস্কর্য ভাঙার মাধ্যমে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেছে। দেশের শিল্প-সংস্কৃতির জন্য এটি মারাত্মক হুমকি স্বরুপ। দেশের অব্যহত উন্নয়ন-অগ্রগতি যারা সহ্য করতে পারছে না, তারাই জাতির পিতার ভাস্কর্য ভেঙে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
জাতির পিতার ভাস্কর্য ভাঙার সাথে কোন দুরভিসন্ধি আছে কিনা তা খতিয়ে দেখতে এবং এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়ার জোর দাবি জানানো হয়। বক্তারা ভাস্কর্য ভাঙার পক্ষের শক্তির ব্যক্তিদের সম্পদের বিবরণ ও আয়ের উৎস খতিয়ে দেখার জন্য সরকারের নিকট দাবি জানান। এছাড়া, মুক্তিযুদ্ধর চেতনায় বিশ্বাসী সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে রুখে দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
মানববন্ধনে ইউজিসি পরিচালকসহ সকল কমকর্তা ও কর্মচারী অংশগ্রহণ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।