মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ব্রিটেনের জনগণের এক তৃতীয়াংশেরও বেশি কভিড-১৯ এর ভ্যাকসিনে নিতে অনাগ্রহ প্রকাশ করছেন। সা¤প্রতিক এক মতামত জরিপে, ৩ জনে একজনেরও বেশি লোক বলেছেন ভ্যাকসিন যদি সত্যি সত্যি পাওয়া যায়ই তো ভালো। কিন্তু তাদের টিকা নেয়ার সম্ভাবনা নেই। এদিকে যুক্তরাজ্যের মেডিসিনস অ্যান্ড হেলথ কেয়ার প্রোডাক্ট রেগুলেটরি অথোরিটি জরুরিভিত্তিতে ব্যবহারের জন্য ফাইজার/বায়োএনটেকের ভ্যাকসিন অনুমোদন দেয়ার জনগণের মধ্যে আশাবাদী হয়ে ওঠার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তারা আশা করছেন এতে কর্মসংস্থান বাড়বে, তারা চাকরি পাবেন। এদিকে তিন-পঞ্চমাংশ (৬০%) মানুষই মনে করছেন, এপ্রিলের শেষ নাগাদই তাদের মতো লোকদের টিকা দেয়া হবে। দুই সপ্তাহ আগে যেখানে ৪৯ শতাংশ মানুষ এ ব্যাপারে আশাবাদী ছিলেন। তবে বয়স্কদের মধ্যে বেশি আশাবাদী হতে দেখা গেছে। ৫২ শতাংশ আশা করছেন, ফেব্রুয়ারির শেষের দিকেই তারা প্রথম ডোজের ভ্যাকসিন পেয়ে যাবেন। যাইহোক, এখনও উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো অভ্যন্তরীণ কিছু বিষয় রয়ে গেছে। সরকারের আমলা, মন্ত্রী ও নীতি নির্ধারককের এর সমাধানস‚ত্র খুঁজে বের করতে হবে। যেমন জনগণের এক তৃতীয়াংশেরও বেশি (৩৫%) বলছেন যে তাদের ভ্যাকসিন নেয়ার সম্ভাবনা নেই, আর ৪৮ শতাংশ মানুষের আশঙ্কা, এই ভ্যাকসিন নিরাপদ হবে না, ৪৭ শতাংশের ভয় এটি কার্যকর হবে না এবং ৫৫ শতাংশের আশঙ্কা ফাইজারের ভ্যাকসিনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হবে। এই উদ্বেগ সত্তে¡ও, মাত্র পাঁচ জনে একজন (২০%) বলেছেন যে এই ভ্যাকসিন পাওয়া গেছে এবং সরকার তাদের নেয়ার সুপারিশ করলেও তাদের নেয়ার সম্ভাবনা নেই। দুই সপ্তাহ আগে কিন্তু এই অনুপাতটি ছিল ২৪ শতাংশ। ফলে এটিকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি (৬৮%) এখন বলছেন, এই পরিস্থিতিতে তারা অবশ্যই ভ্যাকসিন গ্রহণ করবেন। দুই সপ্তাহ আগে এই হারটি ছিল ৬৭ শতাংশের কিছু বেশি। জরিপে আরো দেখা গেছে, টরিদের চেয়ে লেবার পার্টি দুই পয়েন্ট এগিয়ে আছে। জরিপ সংস্থা ওপিনিয়ামের অ্যাডাম ড্রামন্ড বলেন, এই তথ্য-উপাত্ত দেখে বলা যায়, সরকারের পক্ষে রাজনৈতিক সুবিধার বিষয়টি সামনে আসতে শুরু করবে যখন লোকেরা ভ্যাকসিন গ্রহণ শুরু করবে, জীবন স্বাভাবিক দিকে ফিরতে থাকবে এবং অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের পথে এগোবে। এরপরের প্রশ্ন সামনে আসবে ব্রেক্সিট নিয়ে। বিশেষ করে কোনো বাণিজ্যচুক্তি ছাড়াই ব্রেক্সিট ট্রানজিশনকালের সমাপ্তি ভ্যাকসিন পরবর্তী ইতিবাচক পরিস্থিতিকে বাধাগ্রস্ত করবে নাকি মৃসণভাবে এগোতে দেবে সেটি সময়ই বলে দেবে। দ্য গার্ডিয়ান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।