মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
করোনাভাইরাস আতঙ্কে ডেনমার্কে লাখ লাখ মিঙ্ক মেরে ফেলায় কমে গেছে বেজি সদৃশ প্রাণীটির উৎপাদন ও সরবরাহ। ফলে চাহিদার তুলনায় যোগান কম থাকায় বেড়েছে মিঙ্কের চামড়ার দাম। আর এই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে বাজার ধরার চেষ্টা করছে চীনের খামারিরা। এবার তাদের লক্ষ্য মিঙ্ক উৎপাদনে এক নম্বর হওয়া। কদিন আগেও বেজি সদৃশ প্রাণী মিঙ্ক প্রজননে শীর্ষ দেশ ছিলো ডেনমার্ক। কিন্তু মহামারি আতঙ্ক পাল্টে দিয়েছে সবকিছু। খামার থেকে করোনা সংক্রমণের পর মেরে ফেলা হয়েছে প্রায় দেড় কোটি মিঙ্ক। ডেনমার্ক ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের আরও কয়েকটি দেশে হয়েছে মিঙ্ক নিধন। কিন্তু সব আতঙ্ক উপেক্ষা করে এবার চীনের খামারিরা মিঙ্কের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়েছে। এতোদিন মিঙ্ক উৎপাদনে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা চীন চাচ্ছে আন্তর্জাতিক বাজারের নিয়ন্ত্রণ নিতে। ডেনমার্কের এক খামারী জানান, সরবরাহ চেইনের কেন্দ্রে রয়েছে ডেনমার্ক। এটা বাধাগ্রস্ত হলে পুরো সরবরাহ ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। চীনের কৃষকদের এই শিল্পে ফিরে আসার এটাই সুযোগ। মিঙ্ক প্রজনন বন্ধ করে দিয়েছিলেন এমন অনেকেই শুরু করেছেন আবার। মিঙ্কের পশম আর চামড়া ব্যবহৃত হয় দামী পোশাক ও জুতোয়। এছাড়া, চীন-হংকংয়ে বেশ জনপ্রিয় পশম থেকে তৈরি চোখের কৃত্রিম আইল্যাশ। চীনের প্রায় ৮ হাজার খামারে মিঙ্কের সংখ্যা ৫০ লাখের বেশি। আপাতত বিপুল সম্ভাবনা দেখলেও অবশ্য চাপা আতঙ্ক আছে অনেক চীনা ব্যবসায়ীর। যদি ডেনমার্কের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়, তখন কী হবে? সিএনএন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।