পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ নৌসীমায় মাছ শিকারের অপরাধে ভারতের ১৭ জেলেকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গতকাল দুপুরে আদালতের নির্দেশে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
ভারতীয় জেলেরা হলেন, গুবীবাস দাশের ছেলে সুজন দাশ (৪৪), রাখাল দাশের ছেলে কাকন দাশ (৩২), মৃত. অমূল্য বিশ্বাসের ছেলে অমল বিশ্বাস (৪৫), অনিল দাশের ছেলে পরিতি দাশ (৪০), হরিকমল দাশের ছেলে তপন দাশ (২৭), মৃত. কিরন দাশের ছেলে সঞ্জয় দাশ (৩৩), গুরুপদ বিশ্বাসের ছেলে মধুসুধন বিশ্বাস (৩৩), সুখলাল দাশের ছেলে সুরেশ দাশ ওরফে সুরজিত (২৪), যতিন্দ্র দাশের ছেলে রাজু দাশ (৩০), তামৃধর দাশের ছেলে মৃনাল দাশ (২৪), সন্তোষ কুমার দাশের ছেলে অয় দাশ (৩০), রাজেশ্বর দাশের ছেলে রাম দাশ (২৯), সুখরঞ্জন দাশের চেলে সুরজিত দাশ (১৯), মৃত হরিদাশর ছেলে কৃষ্ণ দাশ (৩৯), মৃত. ভগিরত মাইতির ছেলে নিরঞ্জন মাইতি (৪৫), মৃত গুনধর বররে ছেলে বিষ্ণুপদ বর (৬০) ও মনোরঞ্জন বাড়ইর ছেলে বিচিত্র বাড়ই (৩০)। তাদের বাড়ি ভারতের দক্ষিণ-চব্বিশ পরগনা জেলার বিভিন্ন এলাকায় বলে জানা গেছে।
এর আগে মোংলা বন্দরের অদূরে বঙ্গোপসাগরের ফেয়ারওয়ে বয়া এলাকায় গত মঙ্গলবার বিকেলে নিয়মিত টহল দেয়ার সময় অনুপ্রবেশকারী ‘এফবি মা শিবানী’ নামের একটি ট্রলারসহ ভারতীয় ১৭ নাগরিককে আটক করে কোস্টগার্ড। আটক ভারতীয় ফিশিং ট্রলার থেকে বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় এক টন মাছ নিলামে বিক্রি করে টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেয়া হয়েছে।
ফিশিং ট্রলার, জাল ও মাছসহ আটক ভারতীয় জেলেদের গত বুধবার রাতে মোংলা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে কোস্টগার্ড। তাদের বিরুদ্ধে কোস্টগার্ড সদস্য এম এ রহমান বাদী হয়ে সমুদ্রসীমায় অবৈধভাবে প্রবেশ করে মাছ শিকারের অপরাধে মামলা দায়ের করেন।
মোংলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইকবাল বাহার চৌধুরী জানান, আটক ভারতীয় জেলেদের বিরুদ্ধে সমুদ্র সীমানায় অবৈধ অনুপ্রবেশ ও মাছ চুরির অপরাধে আইনে মামলা দায়েরের পর গতকাল দুপুরে তাদের বাগেরহাট আদালতে পাঠানো হয়। আদালতের বিচারক তাদের বাগেরহাট কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।