পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফেনীর কারাগারে নির্যাতিতাকে বিয়ে করায় ধর্ষণ মামলার আসামি জহিরুল ইসলাম ওরফে জিয়া উদ্দিনকে অন্তর্বর্তীকালিন জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। এখন তার মুক্তি পেতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন জিয়ার আইনজীবী ফারুক আলমগীর চৌধুরী। এক আবেদনের পরিপ্রক্ষিতে গতকাল সোমবার বিচারপতি এম.ইনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ডিভিশন বেঞ্চ এ জামিন দেন। সরকারের পক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সারওয়ার হোসেন বাপ্পি।
এর আগে গত ১৯ নভেম্বর ফেনীর কারাগারে আসামি জিয়া উদ্দিনের সঙ্গে বিয়ে হয় ওই নারীর। মামলার আসামি জহিরুল ইসলাম ওরফে জিয়া উদ্দিনের বাড়ি ফেনীর সোনাগাজীর ৮ নম্বর চরদরবেশ ইউনিয়নের দক্ষিণ-পশ্চিম চরদরবেশ গ্রামে। গত ২৭ মে ভোরে একই ঘর থেকে জিয়া ও অভিযোগকারী নারীকে আটক করে গ্রাবাসী। স্থানীয়রা তাদেরকে বিয়ে দিতে চাইলে ছেলের বাবা আবু সুফিয়ান মেম্বার রাজি হননি। ওইদিনই মেয়েটি সোনাগাজী থানায় ধর্ষণ মামলা করেন।
এ মামলায় পুলিশ গ্রেফতার করে জিয়াকে। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর বিচারিক (নিম্ন) আদালতে জামিন চেয়ে ব্যর্থ হয়ে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন তিনি। এর আগে গত ১ নভেম্বর হাইকোর্টের একই বেঞ্চ ধর্ষিতাকে বিয়ে করার শর্তে জামিনের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে-মর্মে আদেশ দেন। এ আদেশের পরই ফেনী জেলা কারাগারে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। জিয়া ওই তরুণীকে বিয়ে করার শর্তে জামিনের বিষয়টি আদালতে উত্থাপন করলে হাইকোর্ট উপরোক্ত আদেশ দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।