পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন প্রধান আমীরে শরীয়ত মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজী ও মহাসচিব মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী গতকাল সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, শরিয়ত সম্মত ওজর ছাড়া ইসলামে ছবি তোলা জায়েয নেই। এমতাবস্থায় মানুষ বা কোন প্রাণীর মূর্তি বা ভাস্কর্য তৈরী ও স্থাপন না জায়েয হওয়ার মধ্যেও কোন সন্ধেহ নেই। ইসলামের শুরু থেকে অদ্যাবধি কোন হক্কানী আলেম কখনো মূর্তির সমর্থন দিয়েছেন তার প্রমাণ নেই। মূর্তির বিরুদ্ধে নবী-রাসুল ও অলী-আউলিয়াগণ সংগ্রাম করে গেছেন। যে বা যারা মূর্তির বৈধতা দেয়ার অপচেষ্টায় বিভিন্ন অপব্যখ্যা দিচ্ছে তারা হক্কানী আলেম হতে পারে না।
নেতৃদ্বয় আরো বলেন, বাংলাদেশ শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানদের দেশ, এ দেশকে মূর্তি ও রামরাজ্য বনানোর ষড়যন্ত্র তাওহিদী জনতা বরদাশত করবে না। ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন ইসলাম ও মুসলমানদের ধর্মীয় ঐতিহ্য পরিপন্থী ও বিধর্মীদের কাজ । বিজাতীয় সভ্যতা-সংস্কৃতি চাপিয়ে দিলে দেশের ঈমানদার জনতা রাজপথে আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়বে। ধর্মপ্রাণ জনতা কারো হুমকি-ধমকি আর রক্ত চক্ষুকে ভয় পায় না। ঈমান-আক্বিদা ও ইসলামী ঐতিহ্য রক্ষায় লাখো মু‘মিন প্রয়োজনে জীবন দিতেও প্রস্তুত রয়েছে ইনশাআল্লাহ। নেতৃদ্বয় ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপনের কর্মসূচি পরিহার করতে সরকারের প্রতি আহবান জানান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।