পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
লিভার ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে শেষ পর্যন্ত না ফেরার দেশে চলেই গেলেন রাষ্ট্রিয় পুরস্কারপ্রাপ্ত ক্রীড়াবিদ, জাতীয় দল ও ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের সাবেক তারকা ফুটবলার এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) তিনবারের সহ-সভাপতি বাদল রায়।
যিনি দেশের ক্রীড়াঙ্গনে ‘মোহামেডানের বাদল’ নামেই অধীক পরিচিত ছিলেন। গতকাল সন্ধ্যা ৫টা ৩৫ মিনিটে বাংলাদেশ মেডিক্যাল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরলোক গমন করেন এই সাবেক ফুটবলার ও সংগঠক। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। কাল রাতে তার মরদেহ হিমাগারে রাখা হয়। আজ বাদল রায়ের মরদেহ প্রথমে শহীদ মিনার নিয়ে যাওয়া হবে। সেখান থেকে তার চিরচেনা মাঠ বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম আনা হবে। এরপর প্রিয় ক্লাব মোহামেডান থেকে তাকে সরাসরি নেয়া হবে রাজারবাগ কালীবাড়ি শ্মশানে। সেখানেই দাহ করা হবে বাদল রায়ের নিথর মরদেহ।
এক সময় মোহামেডানের সাদাকালো ও জাতীয় দলের লাল-সবুজ জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন। নিজে গোল করার চেয়ে বেশি গোল করিয়ে সতীর্থকে সেরা বানিয়েছেন। তুখোড় ক্রীড়া সংগঠকের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গেও ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন বাদল রায়।
বর্ষীয়ান এই সাবেক ফুটবলার, ক্রীড়া সংগঠক ও রাজনীতিবিদের মৃত্যুতে একটি অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটলো।
বাদল রায়ের মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছে ক্রীড়াবান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এছাড়া ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন, হ্যান্ডবল ফেডারেশন, বাংলাদেশ স্পোর্টস জার্নালিস্টস কমিউিনিটি (বিএসজেসি), বাংলাদেশ স্পোর্টস জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসজেএ) ও বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসপিএ), বসুন্ধরা কিংস, ঢাকা আবাহনী লিমিটেড, ব্রাদার্স ইউনিয়ন ক্লাব, আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ, ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্স ক্লাব, শেখ জামাল ধানমন্ডি, শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র, চট্টগ্রাম আবাহনী, সাইফ স্পোর্টিং ক্লাব, উত্তর বারিধারা, বাংলাদেশ পুলিশ ফুটবল ক্লাব, রহমতগঞ্জ এমএফএস, মেরিনার ইয়াংস ক্লাব ও আজাদ স্পোর্টিং ক্লাবসহ বিভিন্ন ক্রীড়া সংগঠন ও সংগঠকরা শোক জানানোর পাশাপাশি বাদল রায়ের শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।