পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে এখন জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত, স্বাধীনতার স্বপ্নগুলো ভূলুণ্ঠিত বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার লুৎফর রহমান। তিনি বলেন, গণতন্ত্র এখন সুদূরপরাহত। জুলুম-অত্যাচারের হাহাকার সর্বত্র। এমন পরিস্থিতিতে লড়াকু সৈনিক মেজর জলিলকে বেশি মনে পড়ছে। ব্যক্তিগত সম্পর্ক ও রাজনৈতিক ঐকতানের কারণে নির্দ্বিধায় বলতে পারি- মেজর জলিল জীবিত থাকলে আজ হুঙ্কার দিয়ে রাজপথে নামতেন। জনমনে সাড়া জাগাতেন। দুঃশাসনের আসন কাঁপাতেন। গতকাল বৃহস্পতিবার নয়াপল্টনের দলীয় কার্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার মেজর (অব.) এম.এ জলিলের ৩১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপা ঢাকা মহানগর আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, মেজর জলিল অকুতোভয় সাহসী যোদ্ধা বাংলাদেশের রাজনীতিকে এমন কিছু ব্যতিক্রমী বিষয় উপহার দিয়েছেন যা অন্য কোনো রাজনৈতিক নেতৃত্বের পক্ষে সম্ভব ছিল না। তিনি যুদ্ধে গেলেন; কিন্তু কোনো রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন না। দেশের ডাকে সাড়া দিতেই তিনি নিজেকে যুদ্ধে জড়িয়েছিলেন।
তিনি আরো বলেন, দেশের প্রয়োজনেই ভারতীয় বাহিনীর লুটপাটের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন। দেশের কল্যাণচিন্তা করেই অকল্পনীয় এক স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে বিরোধীদলীয় রাজনীতির স্রোতপ্রবাহ সৃষ্টি করেছিলেন। দেশ-জাতির কথা ভেবেই কলম ধরেছিলেন। আজ মেজর জলিল আমাদের মাঝে নেই। আছে তার দেশপ্রেমের ঈর্ষণীয় উপমা।
জাগপা ঢাকা মহানগর সভাপতি মো. হোসেন মোবারকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আজাদের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জাগপা সাধারন সম্পাদক এস এম শাহাদাত, যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদউদ্দিন পাটোয়ারি, নগর সাংগঠনিক সম্পাদক মনছুর আহমেদ, সহ-সভাপতি মজিবুর রহমসান বাবলু, আফতাব আহমেদ প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।