পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আনিসুল করিমকে হত্যার অভিযোগ তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ঘটনায় জড়িতদের কাউকে ছাড়া হবে না। গতকাল বুধবার সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ সব কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
তিনি আরো বলেন, আমরা যতটুকু জেনেছি, চিকিৎসার জন্য এএসপি আনিসুল মানসিক হাসপাতালে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে কোনও এক পর্যায়ে তাকে মাইন্ড এইড হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে যাওয়ার পরে আমরা একটা ভিডিওতে দেখলাম তাকে নিয়ে ধস্তাধস্তি করা হচ্ছে। ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে তিনি মারা যান বলে হৃদরোগ হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। তারা কীভাবে এই হাসপাতাল চালাচ্ছিল, আমি শুনেছি আমি নিশ্চিত নই, এই হাসপাতালের অনুমোদন যথাযোগ্য কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নেয়নি। এসব কিছু তদন্তের পরেই আমরা কথা বলতে পারবো।
এ ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনা প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। আমরা এখনও তদন্ত রিপোর্টটা পাইনি। সেটি পেলে জানাতে পারবো, ঘটনাটা কী ঘটেছে। নিহতের বাবা এ ঘটনাযয় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন আদাবর থানায়। ওই হাসপাতাল পরিচালনার সঙ্গে জড়িত তিন জনসহ ১১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। নিশ্চয়ই একটি তদন্ত রিপোর্ট হবে। তখন আমরা আরও বিস্তারিত জানতে পারবো। তদন্ত শেষে এ ঘটনায় আরও যাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যাবে তাদের আইনের আওতায় এনে বিচারের ব্যবস্থা করা হবে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি এখন পর্যন্ত যা শুনেছি, যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এই মানসিক হাসপাতালের অনুমোদন নেয়া হয়নি। যেসব হাসপাতালের অনুমোদন নেই, অনিয়ম হচ্ছে সেগুলোর বিষয়ে গোয়েন্দা তথ্য নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে অবহিত করে তাদের সঙ্গে নিয়ে অভিযান পরিচালনা করা হবে।
সারওয়ার আলমকে বদলির নেপথ্যে কিছু নেই
গত সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এক আদেশে ২৭তম বিসিএস ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা সারওয়ার আলমকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবে বদলি করা হয়।
র্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমকে বদলি করার নেপথ্যে কোনো কারণ আছে কিনা- জানতে চাইলে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, নেপথ্যে কোনো কারণ নেই। আমার পিআরও আজ এখানে আছেন, কাল উনি অন্যখানে চলে যেতে পারেন, এটাই সরকারের নিয়ম। আমাদের সেক্রেটারি সাহেবরা বদলি হয়ে যাচ্ছেন। আমাদের জয়েন্ট সেক্রেটারিরা প্রমোশন পেয়ে অন্য জায়গায় চলে যাচ্ছেন। এটাই সরকারি নিয়ম। ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব অনেকদিন ধরে ওখানে ছিলেন। হয়তো আরও ভালো জায়গায় যাবেন, ভালো জায়গার জন্য অন্য জায়গায় সরাবেন, তাই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে তাকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।