পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বায়ু দূষণ আবার বাড়ছে। আইকিউ এয়ারের বায়ু মান সূচকে (একিউআই) গতকাল ঢাকায় বায়ু দূষণের মাত্রা ছিল ১২১ পিএম। তবে বাংলাদেশের মধ্যে গতকাল বায়ু দূষণের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি ছিল সাভার ও ময়মনসিংহের ত্রিশালে। এ দুই জায়গায় দূষণের পরিমাণ ছিল ১৭৩ পিএম। এই মাত্রার বায়ু দূষণকে (বায়ু দূষণের মাত্রা ১৫১ থেকে ২০০ পিএম) ‘আনহেলদি’ বা অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
করোনাভাইরাসের কারণে গত মার্চ থেকে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বেই বায়ু দূষণ ব্যাপক হারে কমে গিয়েছিল। ধীরে ধীরে করোনার প্রভাব কমে আসায় যানবাহন চলাচাল, কলকারখানাসহ জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। আর এর সঙ্গে সঙ্গে আবার বাড়তে শুরু করেছে বায়ু দূষণের পরিমাণ। করোনা মহামারির শুরুতে ঢাকার বায়ু মানের যে উন্নতি হয়েছিল, তা স্বাভাবিক সময়ে আশা করা যায় না।
বায়ু দূষণ বৃদ্ধির কারণে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে। দূষিত বায়ুর কারণে হাঁচি-কাশি বাড়বে। আর হাঁচি-কাশির সাথে করোনা সংক্রমণ বাড়তে পারে। বিশেষ করে যারা বায়ু দূষণজনিত রোগে ভুগছেন, তাদের শারীরিক অবস্থা গুরুতর হয়ে যেতে পারে।
আইকিউ এয়ারের রিয়েলটাইম তথ্য অনুযায়ী গতকাল বিশ্বের শহরগুলোর মধ্যে বায়ুর মান সবচেয়ে খারাপ ছিল পাকিস্তানের লাহোরে ৪৫৫ পিএম (২.৫)। তারপর ভারতের দিল্লিতে ৩৮০ পিএম, তারপর চীনের চেংদুতে ১৮১ পিএম। দূষণের দিক থেকে ঢাকা ছিল ১৮তম।
বিশ্বের সবচেয়ে দ‚ষিত দেশগুলোর মধ্যে প্রথমে রয়েছে বাংলাদেশ, যার গড় দূষণ ৮৩ দশমিক ৩০ পিএম। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ দূষিত দেশের স্থান ধরে রেখেছে। বাংলাদেশে দূষণের পরিমাণের আশপাশে নেই অন্য দেশগুলো।
৬৫ দশমিক ৮১ পিএম গড় দূষণ নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। দূষিত দেশের মধ্যে তৃতীয় মঙ্গোলিয়া (৬২ পিএম ২.৫), চতুর্থ আফগানিস্তান (৫৮ দশমিক ৮০ পিএম ২.৫) এবং পঞ্চম ভারত (৫৮ দশমিক ০৮ পিএম ২.৫)।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।