নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
শিক্ষার্থী স্কোয়াশ খেলোয়াড়দের জন্য ভিন্ন এক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ স্কোয়াশ র্যাকেট ফেডারেশন। নিজেদের শিক্ষার্থী খেলোয়াড়দের বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে বিশেষ ব্যবস্থা নিচ্ছেন ফেডারেশনের কর্তারা। অনুরোধের মাধ্যমে তারা শিক্ষার্থী খেলোয়াড়দের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করানোর চেষ্টা করবেন বলে জানান সদ্য দায়িত্ব পাওয়া ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ব্রি. জেনারেল জিএম কামরুল ইসলাম (অব.)। সোমবার তিনি বলেন, ‘আমাদের সেরা শিক্ষার্থী খেলোয়াড়দের জন্য কিছু নির্দিষ্ট বেরসকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে বিশেষ ব্যবস্থা করছি। যদিও বিষয়টি প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে।’
এক সময় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে খেলোয়াড়দের জন্য কোটা থাকতো। ভালো মানের ক্রীড়াবিদদের নিজেদের করে পেতে এক প্রকার যুদ্ধে লিপ্ত হতো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। ভালো খেলার সনদ থাকলেই স্বপ্নের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে ভর্তি হতে পারতেন খেলোয়াড়রা। কিন্তু বর্তমানে সেই সুযোগ নেই বললেই চলে। তবে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে না পারলেও বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্কোয়াশের খেলোয়াড়দের জন্য সেই সুযোগ করে দিচ্ছেন স্কোয়াশের কর্তারা। কামরুল ইসলাম বলেন, ‘১৯৭৯ সালে আমি ভালো খেলতাম বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পেয়েছিলাম। যদিও এখন ক্রীড়াবিদদের সুযোগ তেমন নেই বললেই চলে। তবে আমাদের বিশ্বাস ভালো শিক্ষার্থী যারা আমাদের স্কোয়াশে রয়েছে, তাদেরকে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে আমরা সহযোগিতা করতে পারবো। তাছাড়া বৃত্তির ব্যবস্থাও করা হবে। দুয়েকটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এ বিষয়ে আমার কথা হয়েছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘তবে অবশ্যই এসব শিক্ষার্থী খেলোয়াড়দের বয়স ভিত্তিক পর্যায়ে শিরোপা থাকতে হবে। তাহলেই তারা অগ্রাধিকার পাবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।