মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ডোনাল্ড ট্রাম্প নিরবাচনী ফলাফল মেনে না নিলে গৃহযুদ্ধের মতো পরিস্থিতি হবে বলে হুশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন সাবেক দুই মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল। তারা হলেন এরিক হোল্ডার ও মিচেল মুকাসেই। হোল্ডার দায়িত্ব পালন করেছেন বারাক ওবামার অধিনে আর মুকাসেই কাজ করেছেন জর্জ ডাব্লিউ বুশ এর সঙ্গে। এই দুই আইন বিশেষজ্ঞের মতে, এ ধরণের বক্তব্য মানুষের মনে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে বিরুপ ধারণা তৈরি করে। -সিএনএন, ওয়াশিংটন পোস্ট, বিবিসি
এই দুজন এক নিবন্ধে লিখেছেন, আমরা দুজনে দু ধরণের সরকারের অধীনে কাজ করলেও মনে করি, যা হচ্ছে তা ঠিক নয়। এভাবে কোনও কিছু বলার মানেই হয় না। যুক্তরাষ্ট্রের কোনও কমান্ডার ইন চিফ কখনই এই ধরণের বিশৃঙ্খল নেতার মতো কথা বলেননি। আমাদের কোনও নেতা এর আগে সংঘাতকে উৎসাহিত করেননি। তারা মনে করেন, ক্ষমতা ছাড়বো, ধরণের বাক্য গৃহযুদ্ধের শঙ্কা তৈরি করে। কারণ, নির্বাচনে হেরে গেলে ক্ষমতা ধরে রাখার সুযোগ নেই। নতুন প্রেসিডেন্টকে হোয়াইট হাউজে প্রবেশে বাঁধা দেয়া হলে, তার সিক্রেট সার্ভিস অ্যাটেনডেন্টরা বলপ্রয়োগ করবেন। আর হোয়াইট হাউজের মেরিন টিমের কমান্ড তখনও থাকবে পরাজিত প্রেসিডেন্টের কাছে। তারা এই কমান্ড মানতে বাধ্য। আগের নিযুক্ত সিক্রেট সার্ভিস ডিটেলদের ক্ষেত্রেও একই কথা খাটে। এমনকি বিভক্ত হয়ে যেতে পারেন জেনারেলরাও। এটি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ভালো কিছু বয়ে আনবে না।
পরাজিত প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব ছাড়তে না চাইলে আরও একটি বিকট সমস্যা দেখা দেবে। ফুটবল নামে পরিচিত যুক্তরাষ্ট্রের নিউক্লিয়ার কমান্ড ব্রিফকেস তখনও তারই নিয়ন্ত্রণে থাকবে। সেটি তার তালুর স্পর্শ ছাড়া ব্যবহারও করা যাবে না। এটি ওয়াশিংটনে নতুন ধরণের জটিলতা তৈরি করতে পারে ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।