পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারতের মোদী সরকার এবার বিভিন্ন রাজ্যে হিন্দুদের বিশেষ মর্যাদা দিতে চলছে। যেসব রাজ্যে হিন্দুরা সংখ্যালঘু সেসব রাজ্যেই এই কার্যক্রম চলবে। বিশেষ করে যে ৮ টি রাজ্যে হিন্দুদের সংখ্যালঘু মর্যাদা দেওয়ার বিবেচনা করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। কেন্দ্রীয় সরকার এব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে। লাক্ষাদ্বীপ, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, মেঘালয়, জম্মু ও কাশ্মীর, অরুণাচল প্রদেশ, মণিপুর এবং পাঞ্জাবে হিন্দুরা সংখ্যালঘু মর্যাদা পেতে পারেন। ১৯৯২ সালে অযোধ্যা কান্ডের পরে মুসলিম স¤প্রদায়কে খুশি করার উদ্দেশ্যে কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করা হয়েছিল। ১৯৯৩ সালে প্রকাশিত সরকারি গেজেটে পাঁচটি ধর্মীয় স¤প্রদায়- মুসলিম, খ্রিস্টান, শিখ, বৌদ্ধ এবং পার্সীদের সংখ্যালঘু স¤প্রদায় হিসেবে বিজ্ঞাপিত করা হয়েছিল। এ সংক্রান্ত ২(গ) ধারায় বলা হয় যে, কেন্দ্রীয় সরকার যাদেরকে সংখ্যালঘু হিসাবে বিবেচিত করবে তারাই সংখ্যালঘু হবে। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে আটটি রাজ্যে হিন্দুরা সংখ্যালঘু। এগুলো হল- লাক্ষাদ্বীপ ২.৫ শতাংশ, মিজোরাম ২.৭৫ শতাংশ, নাগাল্যান্ড ৮.৭৫ শতাংশ, মেঘালয় ১১.৫৩ শতাংশ, জম্মু ও কাশ্মীর ২৮.৪৪ শতাংশ, অরুণাচল প্রদেশ ২৯ শতাংশ, মণিপুর ৩১.৩৯ শতাংশ এবং পাঞ্জাবে ৩৮.৪০ শতাংশ। কেন্দ্রীয় সরকার এবার এই লক্ষ্যে চিন্তাভাবনা শুরু করেছে যে, সংখ্যালঘু বিবেচনার প্রক্রিয়াটি আদমশুমারি অনুযায়ী করা উচিত। এরফলে ওই আটটি রাজ্যে হিন্দুরা ‘সংখ্যালঘু’ মর্যাদা পেতে পারেন। এমনটি হলে জম্মু ও কাশ্মীরের মুসলিমরা এবং পাঞ্জাবের শিখরা সংখ্যালঘু হওয়ার মর্যাদা হারাতে পারেন। উল্লেখিত ওই ৮ রাজ্যে হিন্দুদের সংখ্যালঘু মর্যাদা দেওয়ার দাবি অবশ্য অনেকদিন ধরেই জানানো হচ্ছে হিন্দুত্ববাদী মহল থেকে। পুবের কলম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।