পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে বড় অগ্রগতি দেখিয়েছে বাংলাদেশ। ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট প্রকাশিত চলতি বছরের সূচকে ১০৭টি দেশের মধ্যে ৭৫তম অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ। যেখানে গতবছর এই সূচকে ১১৭টি দেশের মধ্যে অবস্থান ছিল ৮৮তম। আর আগের তিন বছর অবস্থান ছিল যথাক্রমে ৮৬, ৮৮ ও ৯০ নম্বরে।
গত ১২ অক্টোবর এ বছরের গেøাবাল হাঙ্গার ইনডেক্স (জিএইচআই) বা ‘বিশ্ব ক্ষুধা সূচক’ প্রকাশ করেছে ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট। গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টায় আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী যে চারটি মাপকাঠিতে সূচক নির্ধারণ করা হয় তার সবগুলোতেই বাংলাদেশ গতবারের তুলনায় উন্নতি করেছে। চারটি প্যারামিটার হলো: অপুষ্টির হার, ৫ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে উচ্চতার তুলনায় কম ওজনের শিশুর হার, ৫ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে কম উচ্চতার শিশুর হার, ৫ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর হার। প্রতিটি দেশের স্কোর হিসাব করা হয়েছে ১০০ পয়েন্টের ভিত্তিতে। সূচকে সবচেয়ে ভালো স্কোর হল শূন্য। স্কোর বেড়ে যাওয়ার মানে ক্ষুধা নিবারণে দেশটির অবস্থা খারাপের দিকে। ক্ষুধা সূচকে গতবারের মতো এবারও দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে ভালো অবস্থানে আছে শ্রীলঙ্কা। আর সাত দেশের মধ্যে সবচেয়ে পিছিয়ে আছে যুদ্ধ বিধ্বস্ত আফগানিস্তান। মিয়ানমার ছাড়া সূচকে আসা এ অঞ্চলের সবগুলো দেশের অবস্থারই উন্নতি হয়েছে। এই সূচকে ভারত, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে আছে গত কয়েক বছর ধরেই। তবে নেপাল ও শ্রীলঙ্কার চেয়ে পিছিয়ে আছে এখনও।
উল্লেখ্য, সরকারি তথ্যের ওপর ভিত্তি তরে ২০২০ সালের এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। এতে চলমান করোনাভাইরাস মহামারীর প্রভাব বিবেচনায় আসেনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।