পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান মূল্য সূচকের বড় পতন হয়েছে। এর মাধ্যমে টানা দুই কার্যদিবস বড় দরপতন হলো। গতকাল লেনদেনের শুরুতেই শেয়ারবাজারে পতনের আভাস পাওয়া যায়। প্রথম আধাঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়লেও নিম্নমুখী থাকে সূচক। এক পর্যায়ে ডিএসইর প্রধান সূচক প্রায় ৩০ পয়েন্ট কমে যায়।
তবে শেষ দিকে কিছু প্রতিষ্ঠানের দাম বাড়ায় পতনের প্রবণতা কিছুটা কমে। এতে দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ১৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৯২৮ পয়েন্টে নেমে গেছে। অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ আগের দিনের তুলনায় ৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৬৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১০৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সূচকের এই পতনের দিনে ডিএসইতে অংশ নেয়া ১১৫ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে কমেছে ১৮৭টি এবং ৫৩টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। বাজারে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৬৭ কোটি ৭২ লাখ টাকা। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয় ৯৬৫ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। সে হিসাবে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ১০২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।
টাকার অঙ্কে ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার। কোম্পানিটির ৩৫ কোটি ৫১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৭২ লাখ টাকার। ২৬ কোটি ২৫ লাখ টাকার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বেক্সিমকো।
অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই কমেছে ৫৭ পয়েন্ট। লেনদেন হয়েছে ৩৫ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া ২৭৯ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯৯টির দাম বেড়েছে। কমেছে ১৩২টির এবং ৪৮টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।